মশার গুনগুনে অস্থির ঢাকা
কুমিল্লার ধ্বনি
প্রকাশিত: ২৮ জানুয়ারি ২০১৯
ঘরের ভেতর কিংবা রাস্তাঘাট, চায়ের দোকান থেকে খেলার মাঠ, বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ কিংবা অফিসের টেবিলে, সবখানেই মশার উৎপাত। দিন-রাত মশার যন্ত্রণায় ছটফট করছেন নগরবাসী। স্থান-কাল বদলালেও, দুর্ভোগের চিত্র যেন এতটুকু বদলায়নি। শীত বিদায় নিতে না নিতেই নগরীতে মশা-মাছির দাপটে অস্থির মানুষ। আর ‘ক্লিন সিটি, গ্রিন সিটি’ এসব দুই সিটিবাসীর কাছে যেন কেবলই রূপকথা।
ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটিতে প্রতিদিন বিভিন্ন অভিযান চললেও ভেঙে পড়েছে কর্পোরেশনের মশক নিধন কার্যক্রম। ফগার দিয়ে মশক নিধন যেন দায় সারা অভিযান।
নগরবাসী বলছেন, কয়েল, অ্যারোসল কিংবা অন্য কোনো উপায়েও মশার যন্ত্রণা থেকে মিলছে না রেহাই। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর মশার কামড়ে অস্থির শিক্ষার্থীরা। বাধাগ্রস্থ হচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাভাবিক লেখাপড়া। অফিস-আদালতেও মশার অত্যাচারের শেষ নেই। টেবিলের নিচে পা রাখাই যেন দায়।
অভিযোগ রয়েছে, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মশক নিবারণী বিভাগ প্রতিবছর যেমন কয়েক কোটি টাকা খরচ করেও সাফল্য দেখাতে পারছে না। তেমন কর্পোরেশন দুটির সাতশ’রও বেশি পরিচ্ছন্নকর্মী আবাসিক এলাকায় দায়িত্ব পালনে তেমন সচেষ্ট নয়। আবার কখনো নালা-নর্দমায় মশক-নিধনকারী ওষুধ ছিটালেও নিম্নমানের বলে এসব লোক দেখানো ফগিং কার্যক্রম নিস্ফল, তবে দুই সিটি কর্পোরেশনই অস্বীকার করেছে এসব অভিযোগ।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এসএমএম সালেহ ভূঁইয়া ডেইলি বাংলাদেশকে বলেন, প্রায় প্রতিদিন মশা নিধনের ওষুধ দেয়া হচ্ছে। কিন্তু যে হারে মশা নিধন হচ্ছে তার চেয়ে দ্রুত গতিতে ঘটছে বংশবিস্তার। কারণ কচুরিপানা আর আবর্জনা ভর্তি ডোবা-নর্দমায় মশার প্রজনন ক্ষেত্র। এগুলো পরিস্কার রাখা না হলে মশার বিস্তার ঘটবেই।’ ‘তবে এখন মশা নিধনে বিশেষ অভিযান (ক্র্যাশ প্রোগ্রাম) চলছে। আশা করি, এ অভিযানে মশার উৎপাত কিছুটা কমবে।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মুখপাত্র উত্তম কুমার রায় ডেইলি বাংলাদেশকে বলেন, রাজধানীতে মশার উপদ্রব কমাতে যাবতীয় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ডিএসসিসি কর্তৃপক্ষ। আমাদের কর্মীরা মাঠে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন। গণমাধ্যমেও মশা তাড়াতে আমাদের সব উদ্যোগের কথা ফলাও করে প্রকাশিত হয়েছে।
তবে ডেইলি বাংলাদেশের এই প্রতিবেদক সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেছেন, রাজধানীর পুরান ঢাকার সুত্রাপুর, গেন্ডারিয়া, বছিলা, মোহাম্মদপুর, কল্যাণপুর, মিরপুরের প্রধান প্রধান সড়কের নর্দমাগুলো বাদে এসব এলাকার অলিগলির নালা-নর্দমাগুলো ময়লা-আবর্জনায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। কচুক্ষেত এলাকায় পুলপার রোডে প্রতিটি ড্রেনে ময়লা জমে স্তুপ। যেন মশা উৎপাদনের কারখানা। মনে হয়েছে কয়েক মাসেও সিটি কর্পোরেশনের চোখ পড়েনি। এতে করে মশার বিস্তার ঘটছে দেদারছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিলাল বলেন, ‘মশা নিধনে ওষুধসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। কিন্তু এরপরও কেনো যে মশা কমছে না, সেটাই বুঝতে পারছি না! আমরা তো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই মশার ওষুধ কিনি।
ডিএসসিসি ক্রয় শাখার তথ্য মতে, চলতি অর্থবছরে রাজধানীতে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে বরাদ্দ রাখা হয়েছে প্রায় ২৯ কোটি টাকা। এরই মধ্যে নয় কোটি সাড়ে ১৪ লাখ টাকার মশার ওষুধ কিনেছে তারা। আর ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে মশক নিধন, কচুরিপানা পরিষ্কারসহ মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এর মধ্যে চার কোটি ৭৮ লাখ ৫৫ হাজার ২০০ টাকার মশার ওষুধ কেনা হয়েছে। এসব ওষুধ স্প্রে করছে ডিএসসিসির আঞ্চলিক কার্যালয়।
অভিযোগ রয়েছে, প্রতি বছর বাজেটে যে পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়, তার একটি অংশ যায় সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সরবরাহকারীদের পকেটে। তবে যে যাই করুক না কেনো মশার অত্যাচার থেকে মুক্তি চায় নগরবাসী।
- বাংলাদেশ-কুয়েত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির
- আগুনে পুড়ল ১৪ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় বাবা-মাকে কুপিয়ে জখম
- কসবায় ৩৪ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
- তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়াম্যানসহ ৩০ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা
- হাজীগঞ্জে বৃদ্ধের টং দোকানে বিদ্যুতের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা আলো
- মতলবে সাবেক ইউপি সদস্য হত্যা : যশোর থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
- কচুয়ায় সর্বজনীন পেনশন বিষয়ক আলোচনা সভা
- চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই মরদেহ উদ্ধার
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- লাকসামে সফল খামারিদের মাঝে চেক ও পুরস্কার বিতরণ
- লালমাইয়ে জামাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এক শিশু উপহার পেল সাইকেল
- দাউদকান্দিতে বাস চাপায় মা-মেয়েসহ ৪ জন নিহত
- পিটিয়ে নয়, ‘স্ট্রোকে’ মৃত্যু হয়েছে শামীমের
- দেবিদ্বারে সরকারি খালের অবৈধ বাঁধ অপসারণ
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৪০ সিটের শিশু ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী
- দেবিদ্বারে অর্ধগলিত কঙ্কাল উদ্ধার
- সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
- মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক
- ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২
- পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- এমপি বাহারের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী দেখছেন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে
- মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
- ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন
- বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০
- কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস
- কসবায় ৩৪ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
- সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় বাবা-মাকে কুপিয়ে জখম
- সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়াম্যানসহ ৩০ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা
- হাজীগঞ্জে বৃদ্ধের টং দোকানে বিদ্যুতের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা আলো
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
- দেবিদ্বারে অর্ধগলিত কঙ্কাল উদ্ধার
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৪০ সিটের শিশু ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- দেবিদ্বারে সরকারি খালের অবৈধ বাঁধ অপসারণ
- পিটিয়ে নয়, ‘স্ট্রোকে’ মৃত্যু হয়েছে শামীমের
- দাউদকান্দিতে বাস চাপায় মা-মেয়েসহ ৪ জন নিহত
- লাকসামে সফল খামারিদের মাঝে চেক ও পুরস্কার বিতরণ
- চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই মরদেহ উদ্ধার
- কচুয়ায় সর্বজনীন পেনশন বিষয়ক আলোচনা সভা
- মতলবে সাবেক ইউপি সদস্য হত্যা : যশোর থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
- লালমাইয়ে জামাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এক শিশু উপহার পেল সাইকেল
- আগুনে পুড়ল ১৪ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির