ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের সুবিধা বঞ্চিত ১৬৫ শিক্ষার্থী পেলো ৮ লাখ টাকা অনুদান দাঁড়িয়ে থাকা অটোরিকশায় ধাক্কা দিয়ে বাস খালে, নিহত ৩ শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হবে : কাদের সিদ্দিকী কুমিল্লা জেলা ছাত্র জমিয়তের সদস্য সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত নাঙ্গলকোটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অনার্স শিক্ষার্থীর মৃত্যু দাউদকান্দিতে বাস চাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত সিদ্দিকী নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি না থাকলে সেটা কলঙ্কজনক হবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ প্রস্তুত বিজিবি
  • মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

মাঝ সাগরে জাহাজে কী সেই রহস্য!

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১১ জুন ২০১৯  

অবাক পৃথিবীতে কতোই না রহস্য রয়েছে। এর অনেকগুলো এখনো ভেদ করা সম্ভব হয়নি। তেমনি এক রহস্য রয়েছে ‘মেরি সেলেস্ট’ জাহাজকে ঘিরে। এই জাহাজের ভাগ্যে কি জুটেছিল, যেটি পৃথিবীতে অন্যতম রহস্যময় ঘটনা হিসেবে প্রাধান্য পেয়েছে। এবার সেই ঘটনাই জানা যাক।

রহস্যে ঘেরা এই জাহাজটির প্রথম নাম ছিল ‘আমাজন’। এটি ১৮৬০ সালের শেষের দিকে নোভা স্কোশিয়ার ‘বে অফ ফান্দি’র পাড়ে স্পেনসার দ্বীপে তৈরি করা হয়। পরে জাহাজটি মার্কিন এক বণিকের কাছে বিক্রি করা হয়। এর নতুন নাম হয় ‘মেরি সেলেস্ট।

জানা যায়, ১৮৭২ সালের ৭ নভেম্বর ক্যাপ্টেন বেঞ্জামিন ব্রিগস তার স্ত্রী, সন্তান এবং ৭ জন নাবিককে নিয়ে নিউইয়র্ক থেকে জিনোয়ার উদ্দেশে যাত্রা করেন। মাঝ পথে তাদের প্রবল ঝড় এবং ভয়ঙ্কর ঢেউয়ের মুখোমুখি হতে হয়। কিন্তু এত বিপদে পড়েও কোন রকম ক্ষতি হয়নি জাহাজটির।

পরে ১৮৭২ সালের ৫ ডিসেম্বর পর্তুগালের তট থেকে প্রায় দেড় হাজার কিলোমিটার দূরে অতলান্তিক মহাসাগরে আজর দ্বীপের কাছে ব্রিটিশ জাহাজ ‘দি গ্রাসিয়া’ এর নাবিকরা দেখতে পায় জাহাজটিকে। ফাঁকা জাহাজ দেখে সন্দেহ হয় নাবিকদের। দেখা যায়, জাহাজটিতে ছয় মাসের খাবার থেকে শুরু করে নাবিকদের জামাকাপড় সবই সঠিক অবস্থায় রয়েছে। নেই শুধু কোনো মানুষের চিহ্ন। আশ্চর্যজনকভাবে নিখোঁজ ছিল একটি লাইফ বোটও।

গ্রাসিয়ার ক্যাপ্টেন পরে জানিয়েছিলেন, এই ভুতুড়ে জাহাজে তিনি বা তার সহকর্মীরা কাউকেই দেখতে পাননি। শুধু জাহাজের নীচে কিছুটা পানি জমে থাকতে দেখেন। সে সময় মেরি সেলেস্ট জাহাজটিকে নিয়েই ‘দি গ্রাসিয়া’ জিব্রাল্টারের উদ্দেশে রওনা হয়।

জাহাজটিকে ঘিরে রহস্যের জট এ কারণেই যে, এর কোন ধরনের ক্ষয়ক্ষতি না হওয়া। অথচ জাহাজটিতে কেন কেউ ছিলেন না- তা নিয়ে শুরু হয় নানা জল্পনা-কল্পনা। নানা তত্ত্ব সামনে আসতে থাকে। যদিও ধারণাগুলোর সমর্থনে কোন প্রমাণ মেলেনি।