ব্রেকিং:
বিএনপি নেতারা বউদের ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে না কেন? এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির সিলিন্ডার ফেটে অটোরিকশায় আগুন, ভেতরেই অঙ্গার চালক ভুটানের রাজা ঢাকায় আসছেন আজ, সই হবে তিন এমওইউ মেঘনায় ট্রলারডুবি: দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধারকাজ শুরু দুপুরের মধ্যে তিন অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস যৌন হয়রানি রোধে কাজ করবে আওয়ামী লীগ জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ইসরায়েলকে অস্ত্র না দেওয়ার ঘোষণা কানাডার ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন কুমিল্লায় বিজয় এক্সপ্রেসের ৯ বগি লাইনচ্যুত বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব মায়ের আহাজারি ‘মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রাখছিল’ এই প্রথম ত্রাণবাহী জাহাজ ভিড়ল গাজার উপকূলে জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে নাইজেরিয়ায় রমজানে রোজা না রাখা মুসলমানদের গ্রেফতার করছে পুলিশ বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অধিদফতরের নতুন বার্তা
  • বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৪ ১৪৩০

  • || ১৭ রমজান ১৪৪৫

সকল মুসলিম দেশে ভাস্কর্য রয়েছে

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০২০  

সবচেয়ে বেশি ভাস্কর্য রয়েছে ইসলামী প্রজাতন্ত্র খ্যাত পাকিস্তানে। সেখানে জিন্না মিউজিয়ামে জিন্নাহর ক একটি ভাস্কর্য রয়েছে। বেনজির ভুট্টো থেকে শুরু করে সম্প্রতি এরতুগ্রুলের ভাস্কর্যও স্থাপিত হয়েছে।
তুরস্কের কামাল আতাতুর্ক, মাওলানা রুমি সহ অনেকের ভাস্কর্য রয়েছে। ব্রিজম্যান আর্ট গ্যালারিতে ওসমানিয়া খেলাফতের সময়কার পেইন্টিং আছে যেখানে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর ছবি আঁকা হয়েছে। ইরান, ইরাক, মরক্কো ও তুরস্কে শতাধিক ভাস্কর্য রয়েছে। মানুষের ভাস্কর্য আছে কুয়েত, কাতার ও দুবাইয়েও । সৌদি আরবে স্ট্যাচু অব লিবার্টির রেপ্লিকা প্রদর্শন করা হয়েছে। জেদ্দা মিউজিয়ামে অনেকগুলো ভাস্কর্য রয়েছে। এছাড়া ইরানের শীর্ষ আলেমদের ফতোয়া মোতাবেক তাজিমের সঙ্গে কিছু আঁকা ও ভাস্কর্য নির্মাণ জায়েজ। সম্ভবত আফগানিস্তান ছাড়া সকল মুসলিম দেশেই ভাস্কর্য রয়েছে।

ভাস্কর্যের ক্ষেত্রে যে বিধিনিষেধ ছিল না তার ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত রয়েছে। আবু বকর (রাঃ) এর শাসনামলে আমর বিন আসের মিশর অভিযানে ফারাও ও স্ফিংস ভাস্কর্য অক্ষত ছিল। সাদ বিন আবি ওয়াক্কাসের ইরাকে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার সময়ও কোনো মূর্তি ভাঙ্গা হয় নি।

গোটা ইসলামী শাসনের যুগে সারাবিশ্বে অগণিত ভাস্কর্য তৈরি হয়েছে। এটি নিষিদ্ধ হলে নির্মাণ হতো না। গত ১৪শ বছরে কেউ কোনো ভাস্কর্যকে মাবুদ হিসেবে গ্রহণ করে নি। হেফাজতে ইসলামীর গুটিকয়েক মৌলভী কিসের ভিত্তিতে নিজেদেরকে বিশ্বের সকল আলেমদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ ভাবছেন?