ব্রেকিং:
তিন বিশ্ববিদ্যালয়কে ১১০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে এডিবি খুনি জিয়ার মরণোত্তর বিচার চায় ‘মায়ের কান্না’ মানবাধিকার রক্ষার নামে যেন রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি না হয় রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনই বাংলাদেশের অগ্রাধিকার চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন রাজারগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল শাহমাহমুদপুরের তিন ওয়ার্ডে যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন লায়ন্স ক্লাব অফ চাঁদপুর রুপালীর ত্রাণ বিতরণ চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের শোক বিএনপির আন্দোলনের পালে হাওয়া লাগেনি : শিক্ষামন্ত্রী ডা: দীপু মনি শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনিকে ফুলেল শুভেচ্ছা জ্ঞাপন চাঁদপুর জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তানভির সরকার ফাহিমকে অব্যাহতি চাঁদপুরে যুবলীগের সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম উপলক্ষে সভা সমাজসেবা কার্যালয়ের ফিল্ড সুপার ভাইজারের অদৃশ্য শক্তির রহস্য কি? হামানকর্দ্দি পল্লীমঙ্গল উবির দ্বিতীয় স্থান অর্জন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় চাঁদপুরে বিভিন্ন মসজিদে দোয়া হাজীগঞ্জে জোড়া খুনের মামলায় প্রধান আসামি সোহাগসহ মোট গ্রেফতার ১৩ চাঁদপুরে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট চাঁদপুর জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে আইজিপিকে ফুলেল শুভেচ্ছা জ্ঞাপন সুপারি বাগানে মিলল অটোচালকের গলাকাটা মরদেহ শ্রমিক লীগ নেতাকে ধর্ষণ মামলায় ফাঁসাতে গিয়ে ফেঁসে গেল তরুণী
  • শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ৮ ১৪৩০

  • || ০৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

ফাস্টিং ব্লাড সুগার পরীক্ষার সময় যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৩১ আগস্ট ২০২৩  

ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়মিত রক্তে শর্করা পরীক্ষা করা দরকার। আর এই পরীক্ষা দুই ধরনের হয়, একটি হলো ফাস্টিং ব্লাড সুগার টেস্ট এবং অন্যটি পোস্টপ্রান্ডিয়াল ব্লাড সুগার টেস্ট।

ফাস্টিং ব্লাড সুগার সকালে খালি পেটে পরীক্ষা করা হয়। রক্তে শর্করার পরীক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো প্রাক-ডায়াবেটিস, টাইপ ১ ডায়াবেটিস এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার মাত্রা শনাক্ত করা। অনেক সময় ফাস্টিং ব্লাড সুগারের পরিমাণ (ফাস্টিং ব্লাড সুগার টেস্ট) বেশি থাকে। সকালে খালি পেটে রক্ত পরীক্ষা করে এর অবস্থা জানা থাকলে ওষুধ ও খাবার দিয়ে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

ফাস্টিং ব্লাড সুগার টেস্ট করার সময় এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন

যদি আপনি একটি ফাস্টিং রক্তের শর্করা পরীক্ষা করছেন, রাতে দুধ পান করবেন না। দুধে পেপটিন নামক একটি উপাদান থাকে যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

একইভাবে আপনি যদি ফাস্টিং সুগার টেস্ট করছেন, হাঁটা এড়িয়ে চলুন। হাঁটা এবং ব্যায়াম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এগুলো মেনে চললেই ফাস্টিং ব্লাগ সুগার পরীক্ষার রিপোর্ট সঠিক আসবে ও সঠিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা সম্ভব।

ফাস্টিং সুগার চেক করার সঠিক পদ্ধতি

প্রায়শই লোকেরা ১২-১৪ ঘণ্টা কিছু না খেয়ে তারপরে সকালে রক্তে শর্করার পরীক্ষা করার দিকে মনোনিবেশ করে। এই পদ্ধতিতে তারা মনে করেন যে তাদের সুগার টেস্টের রিপোর্ট সঠিক আসবে। কিন্তু ফাস্টিং সুগার টেস্টে তখনই সঠিক রিপোর্ট আসে যখন রোগী রাতের ডায়েটে মনোযোগ দেন এবং সকালে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখেন।

কেউ যদি ফাস্টিং সুগার চেক করেন, তাহলে তার সকালে পানিও পান করা উচিত নয়। ফাস্ট সুগার মানে ৮-১০ ঘণ্টা কিছু না খাওয়ার পরে রক্তের অবস্থা সম্পর্কে তথ্য নেওয়া। ফাস্টিং ব্লাড সুগার পরীক্ষা করার সময় মনে রাখতে হবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার এক থেকে দেড় ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষাটি করতে হবে। যদি দুপুর ১২টায় একটি ফাস্টিং সুগার টেস্ট করা হয় তবে কখনই সঠিক ফলাফল পাওয়া যাবে না। এরজন্য সকালের ঘুম থেকে ওঠার ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই এই পরীক্ষা করানো অত্যন্ত জরুরি।