ব্রেকিং:
পূর্বাঞ্চলে রেলের ক্ষতি প্রায় ২২ কোটি টাকা ধ্বংসযজ্ঞের বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় স্বস্তি ফিরছে জনমনে সেমিফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছে: সেনাপ্রধান বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন ঘেরাও-অগ্নিসংযোগ ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণ সতর্কতা কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি জামায়াতে ইসলামীর আনুষ্ঠানিক সমর্থন কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচিতে বিএনপির সর্বাত্মক সমর্থন ঘোষণা কমপ্লিট শাটডাউনেও চলবে মেট্রোরেল বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের প্রতি বেআইনি শক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে সারাদেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি আজ বাংলা ব্লকেড বা শাটডাউন হল ছাড়ছেন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ নেত্রীর পদত্যাগ তিস্তায় ভেসে আসা সেই মরদেহ ভারতের সাবেক মন্ত্রীর ঢাবির হলে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের ঘোষণা সারা দেশে সব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশনা বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাঈদের দাফন সম্পন্ন পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী
  • শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

সাজেদা চৌধুরী দুর্দিনে আ.লীগের হাল ধরে রেখেছিলেন

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩  

বেগম সাজেদা চৌধুরী দুর্দিনে আওয়ামী লীগের হাল ধরে রেখেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ।

সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ১ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 কাজী জাফর উল্লাহ বলেন, বেগম সাজেদা চৌধুরী দুর্দিনে আওয়ামী লীগের হাল ধরে রেখেছিলেন। দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। দল যখন অনেক প্রশ্নের মুখে ছিল, সেই সময় দল ও জাতির জন্য একটা বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছিলেন।

dhakapost

 

আব্দুর রহমান বলেন, ’৭৫ এর ১৫ই আগস্টের প্রতিরোধে যে আন্দোলন-সংগ্রাম আমরা শুরু করি মূলত সাজেদা চৌধুরী সেই সময় অনুপ্রেরণা, সার্বক্ষণিক খোঁজ-খবর রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের জন্য তিনি এক বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর ছিলেন।

তিনি বলেন, ১/১১ সময় যখন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে একটা বড় দুঃসময় আসে, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যখন কারাগারে ছিলেন সেই সময়ও ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউটে এক সভায় কঠোর মনোভাব নিয়ে তিনি বলেছিলেন, আজ শেখ হাসিনাকে বাদ দিয়ে যদি কোনো নির্বাচন করার পাঁয়তারা হয়, ষড়যন্ত্র হয়, বাংলার মানুষ কখনো মেনে নেবে না। তারই এই কথার মধ্য দিয়ে সেদিনও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পুনরায় উজ্জীবিত হয়েছিল। শেখ হাসিনা মুক্তির সংগ্রামকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর কন্যাকে মুক্ত করেন। আমাদের সংগ্রামী জীবনকালে তাকে নিয়ে আলোচনার শেষ নেই।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য বলেন, তিনি যে আদর্শ, উদ্দেশ্য নিয়ে দলের জন্য সারাজীবন সংগ্রাম করেছেন, আমরা যেন সেই আদর্শ-উদ্দেশ্যকে বুকে ধারণ করে সামনে এগিয়ে যেতে পারি, সেটাই হবে আজকের দিনের প্রত্যয়।