ব্রেকিং:
পূর্বাঞ্চলে রেলের ক্ষতি প্রায় ২২ কোটি টাকা ধ্বংসযজ্ঞের বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় স্বস্তি ফিরছে জনমনে সেমিফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছে: সেনাপ্রধান বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন ঘেরাও-অগ্নিসংযোগ ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণ সতর্কতা কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি জামায়াতে ইসলামীর আনুষ্ঠানিক সমর্থন কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচিতে বিএনপির সর্বাত্মক সমর্থন ঘোষণা কমপ্লিট শাটডাউনেও চলবে মেট্রোরেল বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের প্রতি বেআইনি শক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে সারাদেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি আজ বাংলা ব্লকেড বা শাটডাউন হল ছাড়ছেন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ নেত্রীর পদত্যাগ তিস্তায় ভেসে আসা সেই মরদেহ ভারতের সাবেক মন্ত্রীর ঢাবির হলে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের ঘোষণা সারা দেশে সব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশনা বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাঈদের দাফন সম্পন্ন পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী
  • শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

হাত-পায়ে ভর দিয়ে চলা প্রতিবন্ধী আনোয়ার পেল হুইল চেয়ার

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৬ নভেম্বর ২০২২  

মো: আনোয়ার হোসেন। অন্য সব মানুষের মতো তার আছে দু'হাত-দু'পা। তবে তার দু'হাত-দু'পা অন্য সবার মতো স্বাভাবিকভাবে কাজ করে না। হাতে-পায়ে ভর দিয়ে করতে হয় চলাচল। মানুষের সাহায্য সহযোগিতা চলে তার জীবন। আনোয়ার কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার জয়নগর গ্রামের কৃষক মো: রব মিয়ার বড় ছেলে।

 

জানা যায়, আনোয়ার হোসেন জন্ম থেকেই শারীরিক প্রতিবন্ধী। ৩ ভাই ও ৩ বোনের মধ্যে তিনি সবার বড়। ৩৮ বছর ধরে হাত-পায়ে ভর করে বিভিন্ন বাজারে বাজারে সাহায্য চান তিনি। আার্থিক সংকটের জন্য কিনতে পারেন নেই একটি হুইল চেয়ার। তার এই কষ্ট দেখে হুইল চেয়ার দিয়ে তার পাশে দাঁড়িয়েছেন তিতাস উপজেলার জগতপুর ইউনিয়নের মাছুমপুর গ্রামের সমাজসেবক আল-আমিন। হুইল চেয়ার পেয়ে প্রতিবন্ধী আনোয়ার হোসেনের মুখে ফুটেছে হাসি।

 

হুইলচেয়ার পেয়ে প্রতিবন্ধী আনোয়ার এর মা বলেন, ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে আমার ছেলেটা জন্ম থেকেই প্রতিবন্ধী হলেও স্বামী-স্ত্রী মিলে কখনো তার অযত্ন বা অবহেলা করিনি। ছেলেটা ধীরে ধীরে বড় হওয়ায় অনেক কষ্ট হয় তাকে নিয়ে চলাফেরা করতে। সংসারে অভাব অনাটন থাকায় ছেলেটির একটি হুইলচেয়ার কিনে দেওয়ার মতো সামর্থ্য আমাদের ছিলো না। আজ আমার ছেলে একটা হুইলচেয়ার পেয়ে খুব খুশি। এখন থেকে ছেলের চলাফেরা করতে অনেকটা কষ্ট কম হবে এবং আমাদেরও কিছুটা কষ্ট দূর হবে।