ব্রেকিং:
বিএনপি নেতারা বউদের ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে না কেন? এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির সিলিন্ডার ফেটে অটোরিকশায় আগুন, ভেতরেই অঙ্গার চালক ভুটানের রাজা ঢাকায় আসছেন আজ, সই হবে তিন এমওইউ মেঘনায় ট্রলারডুবি: দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধারকাজ শুরু দুপুরের মধ্যে তিন অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস যৌন হয়রানি রোধে কাজ করবে আওয়ামী লীগ জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ইসরায়েলকে অস্ত্র না দেওয়ার ঘোষণা কানাডার ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন কুমিল্লায় বিজয় এক্সপ্রেসের ৯ বগি লাইনচ্যুত বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব মায়ের আহাজারি ‘মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রাখছিল’ এই প্রথম ত্রাণবাহী জাহাজ ভিড়ল গাজার উপকূলে জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে নাইজেরিয়ায় রমজানে রোজা না রাখা মুসলমানদের গ্রেফতার করছে পুলিশ বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অধিদফতরের নতুন বার্তা
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

অগ্নাশয় ক্যান্সার গবেষণায় বাঙালি বিজ্ঞানীর সাফল্য

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট ২০২০  

মানুষের দেহে ক্যান্সারের অন্যতম ভয়াবহ রূপ অগ্নাশয় ক্যান্সার। অগ্নাশয় ক্যান্সার সবচেয়ে গুরুতর ক্যান্সারগুলোর অন্যতম হওয়ার কারণ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গে ক্যান্সার ছড়িয়ে যাওয়া। আর সেই ক্যান্সার নিয়ে গবেষণাতেই বড় সাফল্য দেখিয়েছেন বাঙালি বিজ্ঞানী অনিন্দ্য বাগচি।

দীর্ঘ সময় পর্যন্ত চিকিৎসকরা বলতেন, এই রোগের কার্যত কোনো চিকিৎসা নেই। তবে পরবর্তীকালে এই রোগ নিয়ে একটি হাইপোথিসিস তৈরি হয়েছিলো। দীর্ঘদিন ধরে সেই হাইপোথিসিসের উপর নির্ভর করেই রোগটির চিকিৎসা চলছিলো। অবশেষে অগ্নাশয় ক্যান্সার উপসমের জেনেটিক স্ট্রাকচার আবিষ্কার করেছেন বাঙালী বিজ্ঞানী।

যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্সার জেনেটিক্সের অধ্যাপক অনিন্দ্য সাত-আট বছর আগে স্যানফোর্ড ব্রুনহ্যাম প্রেবিস মেডিক্যাল ডিসকভারি ইনস্টিটিউটে নিজের ল্যাবে অগ্নাশয় ক্যান্সার নিয়ে গবেষণা শুরু করেন।

তিনি দেখতে চাইছিলেন, যে হাইপোথিসিসের উপর দাঁড়িয়ে এ ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসা হয়, তা কতটা কার্যকর। বছর কয়েকের মধ্যেই অনিন্দ্য এবং তার সহকর্মীরা এক আশ্চর্য সত্যের মুখোমুখি হন। এতদিন ধরে যে হাইপোথিসিসের উপর ভিত্তি করে অগ্নাশয় ক্যান্সারের চিকিৎসা চলছিলো তাতে রোগের উপশমের চেয়ে উল্টো ক্ষতি হতে পারে।

শুধু অনিন্দ্য নন, তার সমস্ত সহযোগী এই আবিষ্কারে চমৎকৃত হন। দীর্ঘ প্রায় আট বছরের কঠোর পরিশ্রমের পরে শেষ পর্যন্ত অনিন্দ্য এবং তার দল একটি প্রোটিনের সন্ধান পেয়েছেন। যা অগ্নাশয় ক্যান্সার উপসমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে।

এটি অগ্নাশয় ক্যান্সারের কোনো ওষুধ নয়, বরং অগ্নাশয় ক্যান্সার উপসমের একটি জেনেটিক মডেল। এটি ব্যবহার করে তৈরি হতে পারে ওষুধ। এবং যার ব্যবহার শুরু হলে অগ্নাশয় ক্যান্সারের চিকিৎসায় এক নতুন দিগন্ত খুলে যাবে।