ব্রেকিং:
বিএনপি নেতারা বউদের ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে না কেন? এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির সিলিন্ডার ফেটে অটোরিকশায় আগুন, ভেতরেই অঙ্গার চালক ভুটানের রাজা ঢাকায় আসছেন আজ, সই হবে তিন এমওইউ মেঘনায় ট্রলারডুবি: দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধারকাজ শুরু দুপুরের মধ্যে তিন অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস যৌন হয়রানি রোধে কাজ করবে আওয়ামী লীগ জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ইসরায়েলকে অস্ত্র না দেওয়ার ঘোষণা কানাডার ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন কুমিল্লায় বিজয় এক্সপ্রেসের ৯ বগি লাইনচ্যুত বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব মায়ের আহাজারি ‘মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রাখছিল’ এই প্রথম ত্রাণবাহী জাহাজ ভিড়ল গাজার উপকূলে জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে নাইজেরিয়ায় রমজানে রোজা না রাখা মুসলমানদের গ্রেফতার করছে পুলিশ বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অধিদফতরের নতুন বার্তা
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

অসহযোগিতার ফল সুখকর হবে না: চালকল মালিকদের খাদ্যমন্ত্রী

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৬ জুন ২০২০  

মহামারীর মধ্যে চুক্তিমূল্যে বোরো চাল সরবরাহ না করে যে চালকল মালিকরা দাম বাড়ানোর দাবি করছেন, তাদের হুঁশিয়ার করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

আগে ঘোষিত দামেই ধান-চাল সংগ্রহ করা হবে জানিয়ে তিনি বলেছেন, সরকারিভাবে কোনোভাবেই দাম বাড়ানো হবে না।

বৃহস্পতিবার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মাসিক সমন্বয় সভায় খাদ্যমন্ত্রী বলেন, “আপনাদের অসহযোগিতা এবং অতি লোভের কারণে যদি সরকারকে আমদানিতে যেতে হয় তাহলে আপনাদের জন্য তা সুখকর হবে না।”

চলতি বছর সাড়ে ১৯ লাখ মেট্রিকটন বোরো ধান-চাল কিনবে সরকার। ৩৬ টাকা কেজি দরে মিলারদের কাছ থেকে ১০ লাখ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল, ৩৫ টাকা কেজিতে দেড় লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল এবং সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ২৬ টাকা কেজিতে আট লাখ মেট্রিক টন বোরো ধান কেনার লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে।

কিন্তু কোভিড-১৯ সংক্রমণ পরিস্থিতিতে কিছু মিল মালিক ৩৬ টাকা কেজি দরে চাল সরবরাহ করতে গরিমসি করে সরকারের কাছে চালের দাম বাড়ানোর দাবি করেছেন।

তাদের সময় মত সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহ করার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, “আপনারা সরকারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। চুক্তি মোতাবেক সঠিক সময়ের মধ্যে চাল দিতে আহ্বান জানাচ্ছি।


“কোনোভাবেই সরকারিভাবে চালের মূল্য বৃদ্ধি করা হবে না। এখন যারা সরকারকে সহযোগিতা করবেন ভবিষ্যতে চালের সরকারি মূল্য যখন বেশি থাকবে; তখন এ সমস্ত মিল মালিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।”

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাসিক সমন্বয় সভার পর খাদ্যমন্ত্রী অনলাইনে মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বিষয়ক এক সভায় যুক্ত হন।

সেখানে তিনি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন এবং কাজের গতি বাড়াতে কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য একটি কর্ম পরিকল্পনা থাকা দরকার। একটি কৌশলগত পরিকল্পনা, রোডম্যাপ থাকা দরকার। কোন কাজ কখন, কোন সময়ের মধ্যে করতে হবে তা সুস্পষ্টভাবে সেখানে থাকতে হবে।

সভায় দেশের প্রতিটি বিভাগে ল্যাবরেটরি স্থাপনের সর্বশেষ অবস্থা তুলে ধরেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান। পাঁচটি বিভাগে ল্যাবরেটরির একতলার কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে তিনি জানান।

খাদ্য সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুমের পরিচালনায় খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশ নেন।