ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ ধনীর তালিকায় বাংলাদেশি তরুণ

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৫ অক্টোবর ২০১৯  

অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ ধনীর তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশি তরুণ আশিক আহমেদ। এ তালিকায় তিনি ২৫তম অবস্থানে রয়েছেন। তিনি ‘ডেপুটি’ হিসাব রক্ষণাবেক্ষণকারী একটি সফটওয়্যারের প্রধান নির্বাহী (সিও) ও সহপ্রতিষ্ঠাতা।

দেশটির শীর্ষ তরুণ ধনীদের তালিকা প্রকাশ করেছে ব্যবসা ও অর্থ বিষয়ক দৈনিক ‘অস্ট্রেলিয়ান ফিন্যান্সিয়াল রিভিউ’। ১০৩ জনের এই তালিকায় স্থান পেয়েছে নয়জন তরুণী। আশিকের সম্পদ রয়েছে ১৪৮ মিলিয়ন ডলারের। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ এক হাজার ২৫০ কোটি টাকারও বেশি।

১৭ বছর বয়সে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান আশিক। এরপর মেলবোর্নের একটি ফাস্ট ফুড চেইনে কাজ শুরু করেন।

আশিক জানিয়েছেন, তিনি নিজে ঘণ্টা ভিত্তিক বেতনে কাজ করতেন। তখন তিনি অনুধাবন করেন রোস্টারের ক্ষেত্রে হিসাব রাখা বেশ ঝামেলাপূর্ণ। এ ঝামেলা মালিকপক্ষ ও কর্মী উভয়ের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। এ সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে গণিত, বিজ্ঞান ও কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতার সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠা করে ফেলেন ‘ডেপুটি’ নামের সফটওয়্যারটি। ২০০৮ সালে সফটওয়্যারটি তৈরির পর থেকে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।

আশিক বলেন, তিনি কখনোই শুধু উপার্জনের উদ্দেশ্যে কাজ করেননি। বরং শুরু থেকেই তার লক্ষ্য ছিল সমস্যা সমাধানের।