ব্রেকিং:
বিএনপি নেতারা বউদের ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে না কেন? এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির সিলিন্ডার ফেটে অটোরিকশায় আগুন, ভেতরেই অঙ্গার চালক ভুটানের রাজা ঢাকায় আসছেন আজ, সই হবে তিন এমওইউ মেঘনায় ট্রলারডুবি: দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধারকাজ শুরু দুপুরের মধ্যে তিন অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস যৌন হয়রানি রোধে কাজ করবে আওয়ামী লীগ জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ইসরায়েলকে অস্ত্র না দেওয়ার ঘোষণা কানাডার ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন কুমিল্লায় বিজয় এক্সপ্রেসের ৯ বগি লাইনচ্যুত বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব মায়ের আহাজারি ‘মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রাখছিল’ এই প্রথম ত্রাণবাহী জাহাজ ভিড়ল গাজার উপকূলে জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে নাইজেরিয়ায় রমজানে রোজা না রাখা মুসলমানদের গ্রেফতার করছে পুলিশ বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অধিদফতরের নতুন বার্তা
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে রোহিঙ্গা ইস্যু উপস্থাপিত হবে

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৮ মে ২০১৯  

বাংলাদেশে সফররত জাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.মামাদৌ টাঙ্গারা বলেছেন, আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) রোহিঙ্গা ইস্যু তুলে ধরতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

শুক্রবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তিনি এ কথা বলেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম।

ড. মামাদৌ বলেন, রোহিঙ্গা সংকটে তার দেশ বাংলাদেশকে সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রাখবে, কারণ এটি একটি মানবিক সমস্যা।

বাংলাদেশের অসাধারণ উন্নয়ন, বিশেষ করে নারীর ক্ষমতায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন তিনি।

শেখ হাসিনার কাছে জাম্বিয়ার রাষ্ট্রপতির একটি চিঠি হস্তান্তর করেন মামাদৌ।

জাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী উল্লেখ করেন, তিনি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন এবং একটি বিদেশি অফিস প্রোটোকলে স্বাক্ষর করেছেন।

তিনি বলেন, আমরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সহযোগিতা করতে আগ্রহী।

১৯৮১ সালের এই দিনে স্বেচ্ছা নির্বাসন থেকে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য নিজের দীর্ঘ সংগ্রামের কথা স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের হত্যা করা হয়। সেসময় তিনি ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা জার্মানিতে অবস্থান করায় বেঁচে যান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশে ফিরে আসার পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হয়। এখন দেশের মানুষের অবস্থার উন্নয়নে যথাসাধ্য চেষ্টা করছি।

তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের জিডিপি ৮.১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং দারিদ্র্যের হার ২১ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছে। গ্রামের মানুষের উন্নয়নের ওপর সম্পূর্ণ গুরুত্ব দিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের শিল্প উন্নয়নের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে সরকার সারা দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করছে।

বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী ও মুখ্য সচিব এম নজিবুর রহমান।