ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

উপজেলা নির্বাচন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছে৩৩ প্রার্থী

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯  

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩৩ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন। অর্থাৎ এই ৩৩ জনের কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় তারা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের সময়সীমা শেষ হলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতদের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে।

নির্বাচন কমিশনের সহকারী সচিব আশফাকুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, প্রথম ধাপে ৮ জন এবং দ্বিতীয় ধাপে ২৫ জন একক প্রার্থী রয়েছেন। বাছাই শেষে বৈধ প্রার্থী হলে তারা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন।

২০০৯ সালে ২২ জানুয়ারি এক দিনেই দেশের সব উপজেলায় ভোট হয়। তাতে ১২ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। সর্বশেষ ২০১৪ সালে উপজেলায় ভোট হয় পাঁচ ধাপে। আওয়ামী লীগ-বিএনপির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয় দুই ধাপে; শেষে ব্যবধান বাড়িয়ে বেশিরভাগ উপজেলায় জয় পায় আওয়ামী লীগ।

ইসি সূত্র জানায়, সোমবার দ্বিতীয় ধাপের উপজেলাগুলোয় মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন ছিল। এ ধাপের নির্বাচনে ২৫ জন চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান ১৪ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পাঁচজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান ছয়জন।

চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদের সবকটিতেই একক প্রার্থী পাবনা সদর, ফরিদপুর সদর, নোয়াখালীর হাতিয়া ও চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায়।

১৪টি উপজেলার চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম জেলার সাতটি উপজেলার পাঁচটিতেই চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী রয়েছেন। সেগুলো হচ্ছে- চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড, সন্দ্বীপ, রাঙ্গুনিয়া, মিরসরাই ও রাউজান। বাকি দুটির উপজেলার হাটহাজারীতে দুইজন ও ফটিকছড়িতে তিনজন প্রার্থী রয়েছেন।

এছাড়া যেসব উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী রয়েছেন সেগুলো হচ্ছে- বগুড়ার আদমদীঘি, নওগাঁ সদর, পাবনা সদর, মৌলভীবাজার সদর, ফরিদপুর সদর, নোয়াখালীর হাতিয়া, রাংগামাটির কাপ্তাই, খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি। যে পাঁচটি উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী রয়েছেন সেগুলো হচ্ছে- পাবনা সদর, ফরিদপুর সদর ও বোয়ালমারী, নোয়াখালীর হাতিয়া এবং চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলা।

আর যে ছয়টি উপজেলায় সংরক্ষিত বা নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী সেগুলো হচ্ছে- পাবনা সদর, সিলেটের কানাইঘাট, ফরিদপুর সদর, নোয়াখালীর হাতিয়া এবং চট্টগ্রামের রাউজান ও মিরসরাই উপজেলা।

এর আগে প্রথম ধাপে মনোনয়নপত্র জমার পর একক প্রার্থী থাকায় ৮ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পথে রয়েছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে চারজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুজন।

চেয়ারম্যান পদে জামালপুরের সরিষাবাড়ি, মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ ও জয়পুরহাট সদর উপজেলায়; ভাইস চেয়ারম্যান পদে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর ও উল্লাপাড়ায় একজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে একজন করে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

পঞ্চম উপজেলা পরিষদের ভোট হচ্ছে পাঁচ ধাপে। এরমধ্যে প্রথম ধাপে ৮৬ উপজেলা এবং দ্বিতীয় ধাপে ১২৪ উপজেলায় মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন প্রার্থীরা।