ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

এখনো দৃষ্টিনন্দন লাকসাম নবাববাড়ি

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৭ জানুয়ারি ২০১৯  

কুমিল্লার লাকসাম উপজেলা সদরের পশ্চিমগাঁও এলাকায় ডাকাতিয়া নদীর তীরে মনোরম পরিবেশে বড়িটি নির্মাণ করেন নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী। আধুনিক নির্মাণশৈলীতে গড়া বাড়িটিতে রয়েছে স্থাপত্যকলার সব অপূর্ব নিদর্শন। সিমেন্ট, রড, চুন ও সুড়কির সমন্বয়ে নির্মিত দৃষ্টিনন্দন বাড়িটি দেখার জন্য প্রতিদিন শত শত পর্যটকের সমাগম ঘটে। জনশ্রুতি মতে, প্রায় সাড়ে তিন একর জমিতে নিজের বিয়ের কাবিনের ১ লাখ ১ টাকা ব্যয়ে বাড়িটি নির্মাণ করেন তিনি। বিয়ের ১৭ বছর পর ১৮৫১ সালে এ বাড়িটি নির্মাণকাজ শুরু করা হয়। এতে সময় লাগে প্রায় তিন বছর। বর্তমানে বাড়িটিতে বসবাস করেন তার কয়েকজন উত্তরাধিকারী। কিন্তু দীর্ঘদিন থেকে রক্ষণাবেক্ষণ ও সংস্কারের অভাবে বাড়িটির সৌন্দর্যহানির উপক্রম হচ্ছে। বিশাল এ বাড়িটির রক্ষণাবেক্ষণের ব্যয়ভার বহন করতে সক্ষম নন তার উত্তোরাধিকারীরা। তাই সরকার এর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব নিলে বাড়িটির সুরক্ষা হবে বলে অনেকে মনে করছেন স্থানীয়রা। উপমহাদেশ তথা এশিয়ার একমাত্র মহিলা নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানীর বাড়িটি অবহেলায় পড়ে থেকে স্বকীয়তা হারাচ্ছে। অথচ সরকারিভাবে সংরক্ষণের উদ্যোগ নিলে মরণোত্তর একুশে পদক বিজয়ী এই মহীয়সী নারীর বাড়িটি হতে পারে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের অন্যতম দর্শনীয় স্থান।