ব্রেকিং:
বিএনপি নেতারা বউদের ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে না কেন? এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির সিলিন্ডার ফেটে অটোরিকশায় আগুন, ভেতরেই অঙ্গার চালক ভুটানের রাজা ঢাকায় আসছেন আজ, সই হবে তিন এমওইউ মেঘনায় ট্রলারডুবি: দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধারকাজ শুরু দুপুরের মধ্যে তিন অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস যৌন হয়রানি রোধে কাজ করবে আওয়ামী লীগ জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ইসরায়েলকে অস্ত্র না দেওয়ার ঘোষণা কানাডার ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন কুমিল্লায় বিজয় এক্সপ্রেসের ৯ বগি লাইনচ্যুত বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব মায়ের আহাজারি ‘মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রাখছিল’ এই প্রথম ত্রাণবাহী জাহাজ ভিড়ল গাজার উপকূলে জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে নাইজেরিয়ায় রমজানে রোজা না রাখা মুসলমানদের গ্রেফতার করছে পুলিশ বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অধিদফতরের নতুন বার্তা
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

এলপিজি সিলিন্ডার উৎপাদনে ভ্যাট কমালো সরকার

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০  

দেশে উৎপাদিত লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) সিলিন্ডারের ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) কমিয়েছে সরকার। এটি ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে পাঁচ শতাংশ করা হয়েছে।

সোমবার এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ। এটি ২৪ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষর করা হয়। এতে সিলিন্ডার নির্মাতারা ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই সুবিধাটি গ্রহণ করতে পারবেন বলে বলা হয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ভ্যাট শাখা সূত্রে জানা গেছে, লোহা ও ইস্পাতের এলপিজি সিলিন্ডারের স্থানীয় উৎপাদনে ভ্যাট কমানো হয়েছে। এতে স্থানীয় উৎপাদকরা কাঁচামাল এবং সিলিন্ডারের বিভিন্ন উপাদান আমদানিতেও ভ্যাট অব্যাহতি পাচ্ছেন।

সরকার ২০১৬ সালে লোহা ও ইস্পাতের এলপিজি সিলিন্ডার আমদানিতে ভ্যাট ছাড় দিয়েছে। এই সুবিধাটি ওই বছরের জুনে শেষ হয়েছিল।

জানা গেছে, দেশে প্রাকৃতিক গ্যাস দ্রুত হ্রাস পাওয়ায় সরকার বর্তমানে এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারে উৎসাহিত করছে। এ লক্ষ্যেই ভ্যাট ৫ শতাংশ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, বর্তমানে দেশীয় নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো সিলিন্ডারের মোট চাহিদার ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ পূরণ করতে পারে। বাকিগুলো আমদানি করার প্রয়োজন হয়।