ব্রেকিং:
ছেলেকে ভোট না দিলে উন্নয়ন বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি এমপির মন্ত্রী-এমপিরাই আওয়ামী লীগের নির্দেশ মানছে না ছাত্রলীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল মার্চে কুমিল্লায় ৭১ অগ্নিকাণ্ড খুন ৭; সড়কে ঝরেছে ২০ প্রাণ মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের সুবিধা বঞ্চিত ১৬৫ শিক্ষার্থী পেলো ৮ লাখ টাকা অনুদান দাঁড়িয়ে থাকা অটোরিকশায় ধাক্কা দিয়ে বাস খালে, নিহত ৩ শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হবে : কাদের সিদ্দিকী কুমিল্লা জেলা ছাত্র জমিয়তের সদস্য সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত নাঙ্গলকোটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অনার্স শিক্ষার্থীর মৃত্যু দাউদকান্দিতে বাস চাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
  • শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৬ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ৭ মাসেই প্রাণ গেল ১১ পর্যটকের

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৩ জুলাই ২০২২  

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে গোসলে নেমে চলতি বছর প্রাণ গেছে ১১ পর্যটকের। একের পর এক প্রাণহানির পরও সতর্ক করার কোনো উদ্যোগ নেই।

হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলোতে নেই পর্যটকদের সতর্কীকরণের কোনো নির্দেশনা। এমনকি সমুদ্রে নামার প্রবেশদ্বারগুলোতে নেই পর্যটকদের সচেতন করার কোনো উদ্যোগ। আর লাখো পর্যটকদের সমুদ্রস্নানের নিরাপত্তায় রয়েছে দুই শিফটে মাত্র ২৮ জন লাইফগার্ড।

কক্সবাজারের কলাতলীস্থ হোটেল-মোটেল জোন। এই গেস্ট হাউসটির মালিক সমিতির সভাপতির। তার এই গেস্ট হাউসের প্রবেশদ্বারে রয়েছে নানা নির্দেশনা। কিন্তু নেই পর্যটকদের সমুদ্রস্নানে সতর্ক করার কোনো নির্দেশনা। একই অবস্থা অন্যান্য গেস্ট হাউসগুলোরও।

সৈকতের পাড়ের তারকা মানের হোটেল। এই হোটেলগুলোতে নেই পর্যটকদের সমুদ্রস্নানে সতর্ক করার কোনো নির্দেশনা। সবারই রয়েছে নানা অজুহাত।

সৈকতের ৩টি পয়েন্ট দিয়ে প্রতিদিনই প্রবেশ করছেন পর্যটক। এসব প্রবেশদ্বারেও সতর্ক করার জন্য নেই কোনো মাইকিং বা নির্দেশনাসংবলিত সাইনবোর্ড। শুধু সৈকতে পতাকা বা সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দায়িত্ব শেষ করছেন কর্তৃপক্ষ। কিন্তু দেখার কেউ না থাকায় লাল পতাকার মধ্যেও গোসলে নেমে পড়ছেন পর্যটকরা।

সৈকতে সমুদ্রস্নানে পর্যটকদের নিরাপত্তায় নিয়োজিতদের সবাইকে একযোগে কাজ করার প্রয়োজন বলে জানালেন সিআইপিআরবির সি-সেইফ প্রজেক্ট ফিল্ড টিমের ম্যানেজার ইমতিয়াজ আহমেদ।

তিনি বলেন, সৈকতের প্রবেশদ্বার অর্থাৎ পর্যটকরা যেদিক দিয়ে আসছেন সেখানে যথেষ্ট পরিমাণে তথ্য থাকা দরকার। গত দুই তিন বছরে লকডাউনের সময় বিভিন্ন পরিস্থিতির কারণে এটা এখন উঠে গেছে। আমার মনে হয় এই জায়গাটাতে প্রশাসনের অবশ্যই কাজ করা দরকার।

এদিকে জেলা প্রশাসন বলছে, সৈকতে লাইফ গার্ডের সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি হোটেল-মোটেলগুলোকে মনিটরিংয়ের আওতায় আনা হচ্ছে।

কক্সবাজার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম বিল্লাহ বলেন, মনিটরিংয়ের আওতায় এনে বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে যেন এইটা মানানো যায় সে ব্যাপারে আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছি।

লাইফগার্ড সংস্থা জানিয়েছে, চলতি বছর সমুদ্রসৈকতে গোসলে নেমে মৃত্যু হয়েছে ১১ জন আর অর্ধশত পর্যটককে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।