ব্রেকিং:
কুমিল্লায় সংবাদ সম্মেলনে কাঁদলেন র‍্যাব কর্মকর্তা দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ রাত ১১টার পর চা-পানের দোকান বন্ধের নির্দেশ রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক
  • বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৯ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

কুমিল্লার জহির হত্যা মামলা : ভারতে পালানোর সময় গ্রেপ্তার স্বপন

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৮ জানুয়ারি ২০২৩  

কুমিল্লার তিতাসে যুবলীগ নেতা জহির হত্যা মামলার অন্যতম আসামি মো. স্বপন মিয়াকে (৩৫) গ্রেপ্তার করে বুধবার (১৮ জানুয়ারি) জেলাহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার বিকেলে আখাউড়া চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় তাকে আটক করে ইমিগ্রেশন পুলিশ। স্বপন মিয়া কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলার মানিক কান্দি এলাকার সাইফুল ইসলামের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তিতাস থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুধীন চন্দ্র দাস।

তিতাস থানা পুলিশ সুত্রে জানা যায়, তিসাসের যুবলীগ নেতা জহির ইসলাম হত্যা মামলার আসামিদের ব্যাপারে দেশের বিভিন্ন সীমান্তে জানানো হয়েছিল। মঙ্গলবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় মো. স্বপন মিয়া (৩৫) নামে জহির ইসলাম হত্যা মামলার এক আসামিকে আটক করে পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়। মঙ্গলবার রাতে আখাউড়া ইমিগ্রেশন পুলিশের ইনচার্জ দেওয়ান মোর্শেদুল হক স্বপনকে তিতাস থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।

ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা যায়, হত্যা মামলার আসামি স্বপন ভারতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ডেস্কে তার পাসপোর্ট জমা দিলে যাচাই-বাছাইয়ের সময় তার পাসপোর্টটি ইমিগ্রেশন ডেটাবেজে কালো তালিকাভুক্ত দেখায়। এ সময় ইমিগ্রেশন পুলিশের সন্দেহ হলে তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে জানা যায়, তার বিরুদ্ধে গত বছরের ৮ ডিসেম্বর তিতাস থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। তিনি সেই হত্যা মামলার অন্যতম আসামি।

আখাউড়া চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ দেওয়ান মোর্শেদুল হক জানান, আটক ব্যক্তি ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে পালানোর সময় তাকে আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিকে আখাউড়া থানা পুলিশের কাছে তাকে সোপর্দ করা হয়।

তিতাস থানার ওসি সুধীন চন্দ্র দাস বলেন, ‘যুবলীগ নেতা জহির ইসলাম হত্যা মামলার তিন নম্বর আসামি স্বপনকে রাতে আখাউড়া চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের হেফাজত থেকে নিয়ে আসা হয়েছে। আজ বুধবার তাকে কুমিল্লা জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।’