কুমিল্লার বাতাস কেনো এতো অস্বাস্থ্যকর
কুমিল্লার ধ্বনি
প্রকাশিত: ২৪ মার্চ ২০২৩
অস্বাস্থ্যকর বাতাসের শহরের তালিকায় নিয়মিত রাজধানী ঢাকাকে পেছনে ফেলছে কুমিল্লা। দেশের জনবহুল এই শহরের বাতাস মারাত্মক অস্বাস্থ্যকর বলে প্রতিবেদন দিচ্ছে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন সংস্থা। স্থাপনা, রাস্তাঘাট ও উন্নয়ন প্রকল্পের চলমান নির্মাণ কাজের ইট-বালু-সিমেন্টসহ মাটি পরিবহনের সময় ধুলোবালি উড়ে দূষিত হচ্ছে কুমিল্লার বাতাস। সেই সাথে মাত্রাতিরিক্ত যানবাহনের ধোঁয়া, জেলার প্রধান নদী গোমতী থেকে অবাধে বালু ও মাটি কেটে ট্রাকে পরিবহন এবং ইটভাটার দৌড়াত্ম্য তো আছেই। সব মিলিয়ে ধুলায় ধূষর কুমিল্লায় দুর্বিসহ হয়ে উঠেছে জনজীবন। বাড়ছে নানা রোগবালাই।
জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের দাবি, শুকনো মৌসুমে অতিরিক্ত ধূলাবালির কারণে বাতাস অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠেছে কুমিল্লায়। ধূলাবালি আর ইটভাটা থেকে নির্গত ধোঁয়ায় মাত্রাতিরিক্ত দূষিত হচ্ছে কুমিল্লার বায়ু। আর চিকিৎসকরা বলছেন, খালি চোখে দেখা না গেলেও নিরবে নানা দূরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে কুমিল্লাবাসী। নিয়মিত দূষিত বাতাসে নিঃশ্বাস নেয়ার কারণে দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে লাখো মানুষ।
গত ৪ ফেব্রুয়ারি সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বৈশ্বিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার তথ্য দেয়, ঢাকার চেয়েও দুষিত হয়ে পড়েছে কুমিল্লার বাতাস। প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে সেদিন কুমিল্লার আইকিউ স্কোর ছিল ২৬৫ পিপিএম। এর একদিন পর ৬ ফেব্রুয়ারি তা বেড়ে দাঁড়ায় ২৮১ পিপিএম। এরপর ১৮ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লার আইকিউ স্কোর ছিল ২৮৯ পিপিএম এবং সর্বশেষ ১৮ মার্চ কুমিল্লার আইকিউ স্কোর দাঁড়ায় ১৭৩ পিপিএম। পরিবেশ অধিদপ্তরের বায়ুমান সূচক বলছে কুমিল্লার এই স্কোর খুবই অস্বাস্থ্যকর।
এ জেলার বিশিষ্টজনরা বলছেন, অপরিকল্পিত ভবন নির্মাণ, ট্রাক্টরে করে মাটি-ইট সরবরাহ, সড়কে যেখানে-সেখানে ইট-বালু-সিমেন্ট ফেলে রাখা, যানবাহন ও ইটভাটার ধোঁয়ায় ক্রমেই দুষিত হচ্ছে কুমিল্লার বাতাস। এখানকার সড়ক-মহাসড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। এসব যানবাহনের কালো ধোঁয়া, জেলার ১৭ উপজেলার সাড়ে তিন শতাধিক ইটভাটার ধোঁয়া, গোমতীসহ অন্যান্য নদীগুলো থেকে অবাধে বালু ও মাটি তোলার কারণে পরিবেশ দুষিত হচ্ছে। বাতাসে ছড়াচ্ছে বালু, সিমেন্ট আর ইটের কণা। আর মূলত এসব কারণেই দুই মাসের মধ্যে চারবার দূষিত বাতাসের নগরীর তালিকায় নাম এসেছে কুমিল্লার। তাদের দাবি, একসময়ের ‘ব্যাংক ও ট্যাংকের শহর’ কুমিল্লাকে বাসযোগ্য রাখতে এখনই নিতে হবে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।
গত কয়েকদিনে কুমিল্লা শহর, শহরতলী ও আশপাশের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে বায়ুদূষণের ভয়ানক চিত্র। বিভিন্ন এলাকায় সড়ক সংস্কার, স্থাপনা নির্মাণ ও বহুতল ভবনের ইট, বালু, পাথরসহ নির্মাণসামগ্রী রাস্তার পাশে ফেলে রেখে চালানো হচ্ছে কর্মজজ্ঞ। বছরজুড়েই এসব কাজ চলে লাগাতার। এতে বাড়ছে ধূলার মাত্রা। আর এই ধূলাবালির আধিপত্যে সবুজ হারিয়ে কুমিল্লা পরিণত হয়েছে ধূসর নগরীতে। কেবল শহরেই নয়, একই অবস্থা আশপাশের গ্রামগুলোর প্রধান সড়কেও। যানবাহনের ঘূর্ণায়মান চাকার সঙ্গে কুন্ডলী পাকিয়ে উড়ছে সড়কের ধুলা। ধুলার স্তর পড়ে ঢেকে যাচ্ছে রাস্তার পাশের দোকান- পাট। কোথাও কোথাও ধূলাবালির কারণে বাড়ি-ঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও বন্ধ রাখতে হচ্ছে।
বিশেষ করে কুমিল্লার কোলঘেঁষে বয়ে যাওয়া গোমতী নদীর দুইপাড়ের সড়কের চিত্র খুবই নাজুক। দিন-রাত অনবরত ধূলা উড়িয়ে আসা যাওয়া করছে মাটিবাহী ট্রাক। এসব ট্রাকের দাপটে জীবনযাপন অসহ্যকর হয়ে উঠেছে ওইসব এলাকার মানুষের। তারা বলছেন, অনবরত গোমতী নদীর মাটি কেটে ও বালু তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ট্রাকে করে। এতে করে ভেঙ্গে যাচ্ছে সড়কগুলো আর বালুময় হয়ে যাচ্ছে পুরো আশপাশ। জানা গেছে, প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিতে মাটিবাহী ট্রাক দিনের চেয়ে রাতে চলাচল বেশি। যে কারণে কুমিল্লা শহরে দিনের বেলার চেয়ে রাতের বাতাস বেশি দূষিত।
গোমতী নদীর উত্তর পাড়ের সড়ক সংলগ্ন এলাকার দোকানী আলমগীর হোসেন বলেন, ‘এই সড়কটি দিয়ে প্রচুর পরিমাণে যানবাহন চলাচল করে। বিশেষ করে বালু ও মাটিবাহী ট্রাক্টরের আধিপত্য এখানে বেশি। এরফলে প্রচুর পরিমাণে বালু উড়ে। নাক-মুখ চেপে বসে থাকতে হবে। পানি ছিটিয়েও বালু উড়া বন্ধ করা যায় না। ফলে বাধ্য হয়ে দোকান বন্ধ করে দিয়েছি।’
পাশের এলাকা ছত্রখিলের বাসিন্দা মোশারফ মিয়া বলেন, ‘ধুলার কারণে ঘরবাড়িতে থাকা যায় না, সারাক্ষণ ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে রাখতে হয়। বালুর কারণে সারাক্ষণ চোখ ‘কচকচ’ করে। শান্তিতে ঘুমাইতে পারি না। দিনে-রাতে ২৪ ঘন্টা মাটির ট্রাক চলে। এর ফলে রাস্তাটার অবস্থাও খারাপ হইয়া গেছে।’
মঙ্গলবার দুপুরে কথা হয় নগরীর একটি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থী জানে আলমের সাথে। সে জানায়, ‘ধুলাবালি আমাদের নাকে মুখে ঢুকে বেশি সমস্যা করছে। কয়েকদিন যাবত আমার জ্বর।.আজকে স্কুলে আসার সময় আবার এই বালুর ‘ঝরের’ মধ্যে পড়ছি। এখন নাক-চোখ জ্বলতাছে। তাই এক ঘন্টা ক্লাস করে স্যারের কাছ থেকে ছুটি নিয়ে বাসায় চলে যাচ্ছি।’
কুমিল্লা নগরীর ছোটরা এলাকার বাসিন্দা কলেজ শিক্ষক কোহিনুর আক্তার বলেন, ‘রাস্তাঘাটে যেভাবে ধুলাবালু পড়ে আছে তা খুবই দু:খজনক। রাস্তা ও ড্রেন সংস্কারের পাশাপাশি বাড়িঘরও নির্মাণের সামগ্রী রাস্তার উপর ফেলে রাখার কারণে ধুলাবালি আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে আমাদের চলাটা কঠিন হয়ে পড়েছে। এতে শ্বাসপ্রশ্বাসসহ নানা রোগে হচ্ছে সাধারণ মানুষ এবং নগরবাসী। অনেকে ধুলাবালিজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালেও ভর্তিও হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুমিল্লার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. নিসর্গ মেরাজ চৌধুরী বলেন, ‘দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় কুমিল্লার নাম থাকাটা আমাদের জন্য অশনী সংকেত। বাতাস আমরা শ্বাসের জন্য ব্যবহার করি; সেই শ্বাসের সাথে যদি আমরা ধুলাবালিও নিতে শুরু করি তাহলে আমাদের শ্বাসজনিত রোগগুলিই বেশি দেখা যাবে। এতে করে এজমা রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকবে। এছাড়াও বাতাসের মধ্যে অনেক ক্ষতিকারক পদার্থ থাকে বাতাসের মধ্যে। এগুলো যদি আমরা গ্রহণ করি, তাহলে আমাদের লাংসের পারমানেন্ট ডেমেজ হতে পারে। লাংসে ক্যান্সার হতে পারে, অন্ত্রের ক্যান্সার হতে পারে। এছাড়া সাধারণভাবে যদি আমরা বলি, তাহলে এ বায়ু গ্রহণের ফলে বদ হজম, পেটের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।’
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) কুমিল্লা অঞ্চলের সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর মাসুম বলেন, ‘বায়ুদূষনের ভয়াবহতা পর্যায়ক্রমে প্রত্যেকটা সীমা অতিক্রম করছে। এটা আমাদের জন্য আতঙ্কের তথ্য যে, ক্রমান্বয়ে একটা দুষিত বায়ুর মধ্যে আমাদের জীবন যাপন করতে হচ্ছে, দৈনন্দিন চলাফেরা করতে হচ্ছে। এটা কখনোই শরীর জন্য, মনের জন্য, স্বাস্থ্যের জন্য ভালো না। এ থেকে যে করেই হোক আমাদেরকে উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘প্রথমে আমরা জানতে পারলাম রাজধানী ঢাকা বায়ুদূষণের শীর্ষে, সেখানে প্রতিকারের কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় এর প্রভাব আশপাশের জেলাগুলোতে পড়ছে। স্থানীয়ভাবেও বায়ুদূষণ থেকে বাঁচতে আমাদের যে যে ভূমিকাগুলো থাকা উচিৎ সেগুলো নাই বলেই আমরা দিন দিন এই মাত্রার তীব্রতার মধ্যে পড়ছি। এ ক্ষেত্রে আমাদের করণীয় হচ্ছে- আমরা আমাদের গাছপালা, পুকুর, নদী জলাশয় এগুলোকে যথাযথভাবে সুরক্ষা দিতে হবে। কিন্তু এগুলোর ক্ষেত্রে আমাদের কোনো উদ্যোগ নেই বললেই চলে। জেলা পর্যায়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন দায়িত্ব পালন করছে না, একইভাবে নাগরিক হিসেবে আমরাও যার যে ভূমিকা থাকার কথা সেটাও কিন্তু অনুপস্থিত। যার ফলে বায়ুদূষণের তীব্রতা এখন মারাত্মক অবস্থায় এসেছে। তা যদি বাড়তে থাকে তাহলে কিন্তু সব বয়সী মানুষকেই তীব্র ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হবে। এ থেকে উত্তরণের জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিদের যেমন সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে, একইভাবে ব্যক্তিপর্যায় থেকেও আমাদের সচেতন হতে হবে।’
পরিবেশ অধিদপ্তর কুমিল্লার উপ-পরিচালক মোসাব্বের হোসেন মোহাম্মদ রাজিব বলেন, ‘শুকনো মৌসুমে অতিরিক্ত ধূলাবালির কারণে বাতাস অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠে। কুমিল্লায় ধোঁয়াজনিত দূষণ দিনের চেয়ে রাতের বেলায় বেশি হচ্ছে। দূষণের পরিমাণ টেস্টের বিষয়টি আমাদের এখানে প্রক্রিয়াধীন আছে। ’
তিনি বলেন, ‘হাইওয়েতে প্রচুর পরিমাণে যানবাহন চলাচল করছে, এ কারণেও দূষণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। বায়ুদূষণের জন্য যারা দায়ি, যেমন কনস্ট্রাকশনের কাজ করে, ডেভেলপমেন্টের কাজ করে এবং ইটভাটায় মাটি আনা-নেওয়া করে তাদেরকে বলেছি, তিনবেলা নিয়মিত পানি দেওয়ার জন্য। এছাড়াও মাটি ও বালি পরিবহনের সময় যেনো সড়কে সেগুলো না পড়ে- এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার বলেছি। যদি তারা তা না করে তাহলে আমরা আইনগত ব্যবস্থায় যাবো।’
পরিবেশ অধিদপ্তরের বায়ুমান সূচক বলছে, বায়ুমান শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো, ৫১ থেকে ১০০ মোটামুটি, ১০১ থেকে ১৫০ সতর্কতামূলক, ১৫১ থেকে ২০০ অস্বাস্থ্যকর, ২০১ থেকে ৩০০ খুব অস্বাস্থ্যকর, ৩০১-এর ওপরে দুর্যোগপূর্ণ ও অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর। একটি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ‘২০১৯ সালের জুন মাসে পরিবেশ অধিদপ্তরের বায়ুমান মানমাত্রা মনিটরিং স্টেশনের তথ্যে বলা হয়েছে, দেশের সবচেয়ে কম বায়ুদূষণের জেলা কুমিল্লা।’ কিন্তু চার বছরের মধ্যেই নৈস্বর্গিক-নির্মল বাতাসের শহর কুমিল্লা পরিণত হয়েছে ‘বিষে’। কুমিল্লাবাসীর দাবি সমন্বিত পদক্ষেপের মাধ্যমে এ শহরকে আবারো বাসযোগ্য করে তোলা।
- ব্রাহ্মণপাড়ায় সম্পত্তির রক্ষায় অসহায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সংবাদ
- বিএনপি নেতারা বউদের ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে না কেন?
- কুমিল্লা পুলিশ লাইনে সামনে রাস্তা কেটে ড্রেন নির্মাণ, জনদুর্ভোগ
- নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল দুই বোনের
- গরগর শব্দে মুখরিত দর্জিপাড়া
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিন দুপুরে ব্যবসায়ীর সাড়ে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাই
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪ চিহ্নিত ছিনতাইকারী গ্রেফতার
- জেলে পাঠানোর হুমকি দিয়ে পুলিশ পরিচয়ে টাকা দাবি
- চাঁদপুর লঞ্চঘাটে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
- চাঁদপুরে ২২ জেলে আটক, ১৩ জনের কারাদণ্ড
- মেঘনায় বাল্কহেডে অভিযান, আটক ৯
- চাঁদপুরে পিকআপ-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
- কুমিল্লায় স্বামী হত্যায় স্ত্রীসহ চারজনের মৃত্যুদণ্ড
- অর্ধেক দামেও বিক্রি হচ্ছে না তরমুজ!
- ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ
- নিউইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির
- কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা
- গাজায় নিহত বেড়ে সাড়ে ৩২ হাজার ছুঁই ছুঁই
- ঈদযাত্রা: পঞ্চম দিনের ট্রেন টিকিট বিক্রি শুরু
- চাহিদার চেয়েও ‘উদ্বৃত্ত’চাল, তবু দাম বাড়ছেই
- শাহজালাল বিমানবন্দরে ডলার কারসাজি ও পাচারের শক্তিশালী চক্র সক্রিয়
- দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজের খাবার
- লঞ্চযাত্রীদের ব্যাগ ধরে টানাটানি, আটক ৬
- কুমিল্লায় ঘরের মেঝেতে পড়ে ছিল যুবকের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ
- তুচ্ছ ঘটনায় ছোট ভাইয়ের হাতে প্রাণ গেল বড় ভাইয়ের
- এবার স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে নজর কাড়ল সেই পুতুল নাচের দল
- ট্রেনে কাটায় দুই পা হারালেন বৃদ্ধা
- অপরাধের আখড়া আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশন
- আখাউড়া স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু
- ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ করেছেন মুশতাক
- গার্ডেন থিয়েটার কুমিল্লার একক নাট্য প্রদর্শনী
- রমজানে যে সূচিতে চলবে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পিকআপ-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
- ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- দুই শিশুকন্যাসহ বিষপান, প্রাণ গেল মায়ের
- বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাত্রলীগের ভোগ্যপণ্য বিক্রি
- কুমিল্লায় মহাসড়কের পাশে জামালপুরের পৌর কাউন্সিলরের লাশ
- অসামাজিক কাজে লিপ্ত, ৫ নারী-পুরুষ আটক
- ‘আমার মেয়ে ফোন দিয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল, বাবা আমাকে বাঁচাও’
- জাহাজসহ জিম্মি বাংলাদেশি ২৩ নাবিকের সবশেষ অবস্থা জানা গেছে
- বিশেষ ‘মার্কায়’ মেলে পাসপোর্ট, চুক্তিতে আবেদন জমা নেন আনসার সদস্য
- পাশাপাশি কবরে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন বাবা-মা ও ছেলে-মেয়ে
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- শিক্ষার্থীদের সামনেই শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা
- কুমিল্লা সিটি উপ-নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে ছাত্রলীগের গোলাগুলি
- রমজান উপলক্ষে গাজায় ত্রাণ পাঠাল বাংলাদেশসহ ৯ দেশ
- গাজায় ‘জঘন্য অপরাধ’ বন্ধের আহ্বান সৌদি বাদশাহর
- আজ সারাদেশে ব্যাহত হবে ইন্টারনেট সেবা
- স্পর্শকাতর মামলার সাজা নিশ্চিত করতে হবে: আইজিপি