ব্রেকিং:
দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের সুবিধা বঞ্চিত ১৬৫ শিক্ষার্থী পেলো ৮ লাখ টাকা অনুদান দাঁড়িয়ে থাকা অটোরিকশায় ধাক্কা দিয়ে বাস খালে, নিহত ৩ শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হবে : কাদের সিদ্দিকী কুমিল্লা জেলা ছাত্র জমিয়তের সদস্য সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত নাঙ্গলকোটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অনার্স শিক্ষার্থীর মৃত্যু দাউদকান্দিতে বাস চাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত সিদ্দিকী নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি না থাকলে সেটা কলঙ্কজনক হবে
  • বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

কুমিল্লায় ছয় লাখ টাকার সেগুন কাঠ উদ্ধার

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৯ মার্চ ২০২০  

কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার ধনাইতরী এলাকা থেকে বুধবার ভোরে ছয় লাখ টাকার অবৈধ সেগুন কাঠসহ একটি কাভার্ডভ্যান উদ্ধার করা হয়েছে।  

কুমিল্লার সামাজিক বন বিভাগের ফরেস্ট রেঞ্জার মো. তোষাররফ হোসেন জানান, বুধবার ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সুয়াগাজী ফরেস্ট চেক পোস্টে ঢাকাগামী একটি কাভার্ডভ্যানকে দাঁড়ানোর জন্য সংকেত দেয়া হয়। চালক সংকেত অমান্য করে গতি বাড়িয়ে পালাতে চেষ্টা করে। পরবর্তীতে ওই কাভার্ডভ্যানটিকে ধাওয়া করলে ধনাইতরী এলাকায় গিয়ে মহাসড়কের ওপর ভ্যানটি রেখে চালক ও তার সহকারী পালিয়ে যায়। 

তিনি বলেন, তল্লাশি করে কাভার্ডভ্যানের ভেতর থেকে ৬ লাখ টাকা মূল্যের প্রায় ৩ শ ঘনফুট অবৈধ সেগুন কাঠ আটক করা হয়। কাঠের বৈধতার পক্ষে গাড়িতে কোনো কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। 

কুমিল্লা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী মোহাম্মদ নূরুল করিম বলেন, সেগুন কাঠ বোঝাই ভ্যানটি কুমিল্লা বন বিভাগের বিভাগীয় কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে। 

এ ব্যাপারে বন বিভাগ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জেলার বন আদালতে একটি মামলা করা হয়েছে। আটক কাঠগুলো চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকা থেকে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় অবৈধভাবে পাচার হয়। 

ফরেষ্ট রেঞ্জার মো. তোষারফ হোসেনের নেতৃত্বে অভিযানে অংশ গ্রহণ করেন শাহজাহান সরকার, আবুল কালাম আজাদ, এম. এ মান্নান, মো. জুলফু মিয়া ও মো. আবুল হোসাইন।