ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

কুমিল্লায় স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীর যাবজ্জীবন

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৭ অক্টোবর ২০২০  

কুমিল্লার মুরাদনগরে স্বামী আবু তাহের হত্যা মামলায় স্ত্রী জোলেখা বেগমকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার কুমিল্লার ২য় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ অল-মামুন এ রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরো দুই বছরের জেলও দেয়া হয়েছে। ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামীর গলায় দা দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যাকাণ্ডের দীর্ঘ ১১ বছর পর এ রায় ঘোষণা করা হলো।

সাজার বিষয়টি নিশ্চিত করেন মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক কলহের জের ধরে ২০০৯ সালের ৪ মার্চ রাতে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ধামগড় ইউপির কৃষ্ণপুর গ্রামের আবু তাহেরকে ঘুমন্ত অবস্থায় গলায় দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে স্ত্রী জোলেখা বেগম। হত্যাকাণ্ডের ঘটনার আগে দিনের বেলায় পারিবারিক নানা বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়। পরবর্তীতে রাত ৯-১০টার দিকে স্বামী-স্ত্রী একই বিছানায় ঘুমাতে যায়। এরপর আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে স্বামী আবু তাহেরকে ঘুমে রেখে গলায় দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে স্ত্রী জোলেখা। জোলেখা আদালতে বিচারকের সামনে ১৬৪ ধারায় এভাবে জবানবন্দি দিয়েছিলেন।
 
আরো জানা যায়, হত্যাকাণ্ডের পরদিন পুলিশ আবু তাহেরের মরহেদ উদ্ধার করে। আর জোলেখাকে ঝোপের ভেতর থেকে আটক করে। পরবর্তীতে তাহেরের ভাই ওয়াহেদ আলী বাদী হয়ে মুরাদনগর থানায় একটি মামলা করেন। ওই মামলার ১৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের সাক্ষ্য দেন।

এ হত্যাকাণ্ডের দুই মাস পর একই বছরের ৫ মে ওই মামলার চার্জশিট জমা দেন তদন্ত কর্মকর্তা।