ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

কৃষি বান্ধব বাজেটে কৃষকের মুখে হাসি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশ

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৯ জুন ২০১৯  

দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে কৃষি খাতের অবদান সবচেয়ে বেশি। তাই ক্ষমতায় আসলেই কৃষির প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রতিবারই ঢেলে সাজান কৃষিনির্ভর বাংলাদেশকে, গ্রহণ করেন নানামুখী পদক্ষেপ। এরই ধারাবাহিকতায় কৃষিতে চলমান অগ্রগতি ধরে রাখতে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটকে কৃষি বান্ধব করে সাজানো হয়েছে। যা কৃষকের মুখে এনে দিয়েছে হাসি, আর খাদ্যে আরো স্বয়ংসম্পূর্ণ হচ্ছে দেশ।

বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ। যেখানে আগে দেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের জন্য দেড় কোটি মেট্রিক টন চাল প্রয়োজন হতো। এর মধ্যে দেশের উৎপাদন হতো ১ কোটি ১০ লাখ ১০ মেট্রিক টন। ফলে ৪০ মেট্রিক টন খাদ্য শস্য ঘাটতি পূরণে অন্যান্য দেশ ও আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থাগুলোর দয়ার ওপর অপেক্ষা করতে হতো দেশকে।

সরকারের কৃষি বান্ধব বাজেটের ফলে ২০১৮ সালে দেশে ৩ কোটি ৬২ লাখ মেট্রিক টন ধান, ৩০ লাখ মেট্রিক টন ভুট্টা, ১৫ লাখ মেট্রিক টন গমসহ ৪ কোটি ১৩ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য শস্য উৎপাদিত হয়। আরো ১ কোটি ৫ লাখ মেট্রিক টন আলু উৎপাদন করে প্রায় ৩০ লাখ মেট্রিক টন উদ্বৃত্ত রাখা সম্ভব হয়েছে।

বর্তমান বাংলাদেশের জনসংখ্যা বেড়ে প্রায় ১৭ কোটিতে দাঁড়িয়েছে। কৃষিক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন ও কৃষি উৎপাদনে সাফল্য আমাদের খাদ্য আমদানি নির্ভরতা থেকে রফতানিমুখী রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। দেশের প্রত্যেক মানুষ আজ তিন বেলা পেট ভরে খেতে পারছে। কৃষকরা উদ্ভাবন ও উদ্ভাবনী ক্ষমতা উভয়কেই সাদরে গ্রহণ করে ঢেলে সাজিয়েছে বাংলাদেশের কৃষিকে। তাতেই গতি সঞ্চারিত হয়েছে কৃষি অর্থনীতিতে। কৃষকদের প্রণোদনা দেয়ায় চাষাবাদে এখন অল্প অর্থ ব্যয় করতে হয় কৃষকদের। 

সরকার কৃষকদের এত সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে বিধায় এত ধান উৎপাদিত হয়েছে; যা অতীতে হয়নি। কাজেই কৃষক ও কৃষিকে রক্ষা করে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধ পরিকর। আর তাই কৃষি উপকরণ সহজলভ্য করা হয়েছে। সুষম সেচ ও সার সরবরাহ ব্যবস্থার কারণে চাষাবাদের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের দ্বার উন্মোচিত হচ্ছে। কৃষি বাংলাদেশকে এনে দিয়েছে আন্তর্জাতিক মানের সাফল্য।