ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

জিনের বাদশা পরিচয়ে টাকা-স্বর্ণ হাতিয়ে নেন তারা

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০১৯  

জিনের বাদশা পরিচয়ে ধর্মীয় উপদেশ দিয়ে লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন তারা। এরইমধ্যে এক নারীর কাছ থেকে তিন লাখ ৮০ হাজার টাকা ও বিশ ভরি স্বর্ণ হাতিয়ে নেয় চক্রটি। কিন্তু ডিবি পুলিশের হাতে ধরা খেয়ে যান চক্রের তিন সদস্য।

রোববার বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ভারপ্রাপ্ত এসপি মো. মনিরুল ইসলাম নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। এর আগে শনিবার রাতে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের সাহেবগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতাররা হলেন- গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের সাহেবগঞ্জ এলাকার হজরত আলী সরকারের ছেলে মুন্নাফ, একই জেলার রামনাথপুর এলাকার জহিরুল ইসলামের ছেলে তৌহিদ ও বোয়ালিয়া প্রধানপাড় এলাকার ধীরন্দ্র নাথের ছেলে শিবু চন্দ্র মহত্ত। তাদের কাছ থেকে বিশ ভরি স্বর্ণ ও প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।

এসপি মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ১৯ থেকে ২৮ জুলাই পর্যন্ত জিনের বাদশা পরিচয়ে মনোয়ারা বেগমের কাছ থেকে তিন লাখ ৮০ হাজার টাকা বিকাশের মাধ্যমে নেন গ্রেফতাররা। এছাড়া একই নারীর কাছ থেকে বিভিন্ন মাধ্যমে ২০ ভরি স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নেয়। এ সময় তারা মনোয়ারাকে ধর্মীয় উপেদশ দিতেন। এ ঘটনায় মনোয়ারার ছেলে ডা. মো. মাহমুদুল ইসলাম ১০ অক্টোবর ফতুল্লা মডেল থানায় অজ্ঞাত কয়েকজনের নামে মামলা করেন।

এসপি মনিরুল আরো বলেন, মামলার পর তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে মুন্নাফকে প্রথমে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত মোবাইল উদ্ধার করা হয়। তার দেয়া তথ্যমতে বন্দর উপজেলার মদনপুর এলাকা থেকে তৌহিদকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি এ চক্রের মূলহোতা। পরে গোবিন্দগঞ্জের বোয়ালিয়া প্রধানপাড় এলাকা থেকে শিবু চন্দ্র মহত্তকে গ্রেফতার করা হয়।