টুথব্রাশ ব্যবহারে ভুল করছেন না তো?
কুমিল্লার ধ্বনি
প্রকাশিত: ২৭ আগস্ট ২০১৯
টুথব্রাশ যে জীবাণুমুক্ত রাখা প্রয়োজন তা অনেকে মনেই করেন না। দেখা যায় অনেকটা অবহেলায় বাথরুমে রাখা হয় টুথব্রাশ। অথচ এই ব্রাশের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে হাজার রকমের জীবাণু, যা দাঁতের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এর কারণে দাঁতে হয়ে থেকে নানা রোগ।
মুখে ঘা হওয়া, মাঁড়ি ফুলে যাওয়া, মাঁড়ি দিয়ে রক্ত পড়া, দাঁত ক্ষয়ে যাওয়া, দাঁতে গর্ত সৃষ্টি হওয়া ইত্যাদি নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে হয় ব্রাশে লুকিয়ে থাকা জীবাণুর কারণে। তাই টুথব্রাশ সঠিকভাবে পরিষ্কার ও সংরক্ষণ করা জরুরি।
এ বিষয়ে দন্তবিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী, সবারই ব্যবহার করতে হবে নরম ব্রাশ। কেনার সময় এটা লক্ষ রেখেই ব্রাশ কিনতে হবে। বাসায় যার যার ব্রাশ ভালোভাবে পরিষ্কার করে আলাদা আলাদাভাবে রাখতে হবে। দুইটি ব্রাশ একদম পাশাপাশি না রাখাই ভালো। আর যদি কেউ অন্যের ব্রাশ ভুলক্রমে ব্যবহার করেই ফেলে তাহলে সেটি বাতিল করে দেয়াটাই উত্তম। ব্রাশ রাখতে হবে বাথরুমের বাইরে কোনো সুবিধাজনক স্থানে। বাথরুমের ভেতরের বেসিনে ব্রাশ রাখা একেবারেই অনুচিত।
কারণ, বাথরুমে থাকে প্রচুর জীবাণু। এসব জীবাণু টুথব্রাশের মাধ্যমে মুখে চলে যায়। এছাড়া, ব্রাশ কখনো প্লাস্টিকের ক্যাপ অথবা টিস্যুর কভারের ভেতরে ভরে রাখা ঠিক না। এতে ব্রাশের আর্দ্রতা সহজে শুকায় না। আর আর্দ্র পরিবেশেই নানা ধরনের জীবাণু বাসা বাঁধার সুযোগ পায়। ব্রাশ ব্যবহারের পর ব্রাশে লেগে থাকা পানি যতটা পারা যায় ঝেড়ে রাখা ভালো।
টুথব্রাশ রাখতে হবে খাড়া করে অর্থাৎ ব্রাশের দিকটা ওপরের দিকে। এতে ব্রাশে থাকা অতিরিক্ত পানি তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায়। প্রতি তিন মাস পরপর টুথব্রাশ বদলে ফেলা আবশ্যক। তিন মাসের বেশি সময় ধরে টুথব্রাশ ব্যবহার করলে এতে নানা ধরনের জীবাণু বাসা বাঁধার সুযোগ পায়।
- বাংলাদেশ-কুয়েত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির
- আগুনে পুড়ল ১৪ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় বাবা-মাকে কুপিয়ে জখম
- কসবায় ৩৪ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
- তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়াম্যানসহ ৩০ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা
- হাজীগঞ্জে বৃদ্ধের টং দোকানে বিদ্যুতের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা আলো
- মতলবে সাবেক ইউপি সদস্য হত্যা : যশোর থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
- কচুয়ায় সর্বজনীন পেনশন বিষয়ক আলোচনা সভা
- চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই মরদেহ উদ্ধার
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- লাকসামে সফল খামারিদের মাঝে চেক ও পুরস্কার বিতরণ
- লালমাইয়ে জামাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এক শিশু উপহার পেল সাইকেল
- দাউদকান্দিতে বাস চাপায় মা-মেয়েসহ ৪ জন নিহত
- পিটিয়ে নয়, ‘স্ট্রোকে’ মৃত্যু হয়েছে শামীমের
- দেবিদ্বারে সরকারি খালের অবৈধ বাঁধ অপসারণ
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৪০ সিটের শিশু ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী
- দেবিদ্বারে অর্ধগলিত কঙ্কাল উদ্ধার
- সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
- মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক
- ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২
- পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- এমপি বাহারের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী দেখছেন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে
- মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
- ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন
- বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০
- কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস
- কসবায় ৩৪ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
- সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় বাবা-মাকে কুপিয়ে জখম
- সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়াম্যানসহ ৩০ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা
- হাজীগঞ্জে বৃদ্ধের টং দোকানে বিদ্যুতের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা আলো
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
- দেবিদ্বারে অর্ধগলিত কঙ্কাল উদ্ধার
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৪০ সিটের শিশু ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- দেবিদ্বারে সরকারি খালের অবৈধ বাঁধ অপসারণ
- পিটিয়ে নয়, ‘স্ট্রোকে’ মৃত্যু হয়েছে শামীমের
- দাউদকান্দিতে বাস চাপায় মা-মেয়েসহ ৪ জন নিহত
- লাকসামে সফল খামারিদের মাঝে চেক ও পুরস্কার বিতরণ
- চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই মরদেহ উদ্ধার
- কচুয়ায় সর্বজনীন পেনশন বিষয়ক আলোচনা সভা
- মতলবে সাবেক ইউপি সদস্য হত্যা : যশোর থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
- লালমাইয়ে জামাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এক শিশু উপহার পেল সাইকেল
- আগুনে পুড়ল ১৪ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির