ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

দুদকের মামলায় ভুয়া সাত চিকিৎসক কারাগারে

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৯ জানুয়ারি ২০২২  

দুদকের করা মামলায় সাত ভুয়া চিকিৎসককে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

আসামিরা হলেন- মো. ইমান আলী (৪৭), সুদেব সেন (৫০), তন্ময় আহমেদ (৩৭), মোক্তার হোসেন (৪০), কাওছার (৩৫), রহমত আলী (৩৮) ও মোহাম্মদ মাসুদ পারভেজ (৪০)।

এদিন তাদের আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাদেরকে তিনদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত রিমান্ড নামঞ্জুর করে জেলগেটে একদিনের জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এ সময় তাদের কোনো আইনজীবী ছিল না। এর আগে তাদেরকে গ্রেফতার করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

২০২০ সালের ২ ডিসেম্বর দুদকের উপ-পরিচালক সেলিনা আখতার মনি বাদি হয়ে ১৪ জন ভুয়া চিকিৎসকের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। ওই মামলায় এর আগে এজাহারনামীয় মাহমুদুল হাসান নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তিনি এখন কারাবন্দি।

কয়েক বছর আগে ১২ জন বাংলাদেশি ছাত্র চীনের তাইশান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিবিএস পাস করেছে বলে দাবি করে। পরে ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিবিএস সনদ ব্যবহার করে বিভিন্ন তারিখে বাংলাদেশে ইন্টার্নি অনুশীলন পরীক্ষায় অংশ নেয়। পরে তারা বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে দাবি করে দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্ন হিসেবে কাজ করে। কিন্তু রেকর্ডপত্র যাচাই করে দেখা যায় তাদের এমবিবিএস সনদগুলো ভুয়া। সনদগুলোর স্বাক্ষরের সত্যতা পরীক্ষার জন্য হস্তলেখা বিশারদের মতামতও নেয়া হয়। তাতেও দেখা যায় সনদগুলোয় স্বাক্ষর জাল করা হয়েছে।

ঐ ১২ ভুয়া সনদধারী কখনও তাইশান মেডিকেলে পড়েননি। তারা ট্যুরিস্ট ভিসায় চীনে গিয়েছিলেন বলে জানা যায়। এ ঘটনায় বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রার জাহিদুল হক বসুনিয়া ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা বোরহান উদ্দিনসহ ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা দায়ের করা হয়।