ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

নগরের ৬৯ টি সিসি ক্যামেরার মধ্যে অধিকাংশই অকেজো

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০১৯  

কুমিল্লা জেলা পুলিশের মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে স্থাপন করা ৬৯টি সিসি ক্যামেরার মাঝে ৬১টি অকেজো। সচল রয়েছে ৮টি কামেরা ।

জানা যায়, কুমিল্লায় ২০১৩-১৪ সালে জেলা শহরের বিভিন্নস্থানে রাষ্ট্রবিরোধীরা যখন চোরাগুপ্তা হামলা ধ্বংসাত্বক কর্মকান্ড শুরু করে তখন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী দেশের সাধারন মানুষের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে ও অপরাধী সনাক্তকরণের লক্ষ্যে জেলা পুলিশ গোয়েন্দা সংস্থা তাদের অফিস গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আইপিসিসি ক্যামেরা স্থাপন করেন। যে সমস্ত স্থানে আইপিসিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে সবগুলো মনিটরিং ও নিয়ন্ত্রণ করা হতো জেলা পুলিশ অফিসের কন্ট্রোল রুম হতে। সেসময় নগরীতে যে সমস্ত স্থানে অপরাধ সংগঠিত হতো যেমন ছিনতাই, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, সড়কে যানজন, দুর্ঘটনা, চোরাগুপ্তা হামলা সহ প্রায় সব কিছু অল্পসময়ের মধ্যে সনাক্ত করা যেত এবং পুলিশও অপরাধী আটক করতে সক্ষম হতো। ওই সময় স্থাপন করা ক্যামেরা গুলো মনিটরিং না করার কারণে প্রায় সবগুলো অকেজো হয়ে গেছে। কামেরা ঝুলে আছে কাজ করছেনা।

নগরীর গুরুত্বপূর্ণ ৮টি পয়েন্টে ১৮টি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছিল। জেলখানা মোড়ে ২টি, ফৌজদারী মোড়ে ৩টি, রাজগঞ্জ ট্রাফিক মোড় ২টি, লিবার্টি মোড় ৩টি, পূবালী চত্ত্বর ২টি, চকবাজার মোড়ে ২টি, টমসমব্রীজে ২টি, শাসনগাছায় ২টি। ১৮টি ক্যামেরাই অকেজো। অপরদিকে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের ৮টির মধ্যে, সবগুলো অকেজো। আইপি ক্যামেরা পুলিশ লাইনে ২৩ টির মধ্যে ১ টি অচল। পুলিশ সুপার কার্যালয়ের ১২ টির মধ্যে সবকটি অচল। কোর্ট ও প্রিজন ভ্যান ৮টির মধ্যে ১ টি অচল। নগরবাসীরা মনে করেন যে সমস্ত স্থানে ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে এগুলো চালু থাকলে নগরীতে চুরী ছিনতাই নানা অপরাধমুলক কর্মকান্ড অনেকাংশে কমে যেত। গোয়েন্দা চোঁখ ফাঁকি দিয়ে পালাতে পারবেনা অপরাধীরা। চোরাইগাড়ি মোটর সাইকেল উদ্ধার ও নগরীর ট্রাফিক নিয়ন্ত্রনেও গুরুত্বপুর্ন ভূমিকা রাখবে এই ক্যামেরা। ক্যামেরার ফিচারের মাধ্যমে পুলিশের তালিকাভূক্ত যে কোন অপরাধীর গতিবিধি সনাক্ত করা সম্ভব হবে। অপরাধ প্রবনতা অনেকাংশে কমে যাবে বলে মনে করেন অভিজ্ঞ মহল।

কুমিল্লা জেলা পুলিশের মুখপাত্র পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, অচিরেই নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুনরায় ক্যামেরা চালু করা হবে।