ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

নেতাকর্মীদের খোঁজ রাখেন না খন্দকার মোশাররফ

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৩ ডিসেম্বর ২০২০  

দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক নেই বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন কুমিল্লা উত্তর জেলার নেতাকর্মীরা।

তৃণমূল নেতাকর্মীদের অভিযোগ, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ঢাকায় থাকেন। তিনি তৃণমূলের কোনো নেতাকর্মীর খোঁজ রাখেন না। এমনকি করোনা পরিস্থিতিতেও তিনি এলাকায় আসেননি। এভাবে চলতে থাকলে দলের কর্মী-সমর্থকদের হারাবেন বিএনপির এ নেতা। 

নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর খন্দকার মোশাররফ হোসেন এলাকা ছাড়েন। এরপর মাঝে মধ্যে এলেও দু-একদিন থেকে নিজের কাজ শেষে চলে যেতেন। কোনো নেতাকর্মীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন না।

এরই মধ্যে এলাকায় নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে তার ছেলে ড. মারুফ খন্দকারকে বিএনপির রাজনীতিতে আনেন। রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কহীন মারুফ পদ পেয়েই বাবার জোরে কুমিল্লা উত্তর জেলার সিনিয়র নেতাদের অবজ্ঞা করে চলছেন। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দাউদকান্দি পৌরসভা বিএনপির এক নেতা বলেন, বাবা-ছেলে দুজনই ঢাকায় বসে রাজনীতি করছেন। এলাকায় তাদের দেখা যায় না। দলের যেকোনো সিদ্ধান্তের জন্য ঢাকায় যেতে হয় আমাদের।

তিনি বলেন, করোনার এমন সময়ে একদিনের জন্যেও ড. মোশাররফ তার নির্বাচনী এলাকায় আসেননি। এমনকি নিজ দলের নেতাকর্মীদেরও খোঁজ নেননি। বাবা-ছেলেকে ফোন করেও পাওয়া যায়নি।