ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

পোশাক কারখানা বন্ধের দাবি

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২১ মার্চ ২০২০  

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে পোশাকশ্রমিকদের রক্ষা করতে পোশাক কারখানা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতি। একই সঙ্গে শ্রমিকদের বেতনসহ ছুটি দিতে সরকার ও পোশাক শিল্পমালিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সংগঠনটির নেতারা।

বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সভাপ্রধান তাসলিমা আখতার, সাধারণ সম্পাদক জুলহাস নাইন ও সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম এক যৌথ বিবৃতিতে আজ শনিবার এই আহ্বান জানান। তাঁরা সাময়িকভাবে কারখানা বন্ধের পাশাপাশি পোশাকশ্রমিকদের চলতি মাসের মজুরি, যাতায়াত ভাতাসহ অন্যান্য নিরাপত্তা ও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর জোর দেন।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খালি করা হয়েছে। রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সভা–সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় মানুষজনের আনাগোনা কমে গেছে।

শীর্ষ রপ্তানি আয়ের পোশাক খাতে প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করেন। একেকটি কারখানায় কাজ করেন হাজার হাজার শ্রমিক, যা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার জন্য বিপজ্জনক পরিবেশ। অধিকাংশ কারখানায় নিরাপদে হাত ধোয়া, পয়োনিষ্কাশন, মাস্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহার করার বিষয়টি পুরোপুরি নিশ্চিত করা যায়নি। ফলে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন শ্রমিকেরা। আসন্ন বিপদ থেকে সতর্ক হওয়ার জন্য দেরি করার কোনো সুযোগ নেই।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ও সুস্বাস্থ্যের জন্য পণ্য মজুতদারি কিংবা বাসা ও পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধির ফলে শ্রমিকেরা যাতে বিপর্যয়ের মধ্যে না পড়েন তার জন্য সরকারকে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির নেতারা বলেন, আপাতত পোশাক কারখানা বন্ধ রাখলে সাময়িকভাবে অর্থনীতির ওপর চাপ তৈরি হলেও ভবিষ্যতের বিপদ দূর হবে। এই সাময়িক চাপ দূর করতে সরকারকে প্রয়োজনে স্বল্প সুদে ঋণ, আর্থিক সহায়তা ও নিরাপত্তা দিতে আহ্বান জানান তাঁরা।