বই পাঠ্যসূচি ও পরীক্ষায় বদল আনছে সরকার
কুমিল্লার ধ্বনি
প্রকাশিত: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
বিগত বছরগুলোতে চলে আসা শিক্ষা পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে সরকার। এজন্য প্রথম থেকে দ্বাদশ পর্যন্ত প্রতিটি শ্রেণিতে পাঠ্যসূচি থেকে শুরু করে বিভাগ বণ্টনেও বদল অনার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। একই কায়দায় নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বদলে দেয়া হবে পাঠ্যবইও।
প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় নবম শ্রেণি থেকে শুরু হয় বিভাগ বিভাজন। তবে শিক্ষা ব্যবস্থায় নতুন যে পদ্ধতিটি ভাবা হচ্ছে সেখানে বিভাগ বিভাজন শুরু হবে একাদশ শ্রেণিতে। এর আগে পর্যন্ত একমুখী শিক্ষায় শিক্ষিত হবে শিক্ষার্থীরা। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়তে হবে অভিন্ন ১০টি বিষয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদেরকে এখন যে সংখ্যক বই পড়তে হয়, নতুন পদ্ধতিতে সেই সংখ্যাটি কমবে। এছাড়াও উচ্চ মাধ্যমিকে এইচএসসি পরীক্ষা একাদশ ও দ্বাদশ মিলিয়ে দুটি ধাপে নেয়া হবে। এখন কেবলমাত্র কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনেই এভাবে এইচএসসি পরীক্ষা নেয়া হয়ে থাকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শিক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তনের পুরো পরিকল্পনাটি সাজাচ্ছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। বোর্ডের চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র সাহা জানান, এটি একটি দীর্ঘ পরিকল্পনা। এর খসড়া প্রস্তুত করতে আরো কয়েক মাস সময় লাগবে। আর আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে নতুন পদ্ধতিটি বাস্তবায়িত করার লক্ষ্য রাখা হয়েছে।
তিনি বলেন, অনেক কিছু এখনো কেবলমাত্র পরিকল্পনা হয়েই আছে। এই পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন হলে কেমন ফলাফল হতে পারে সেটিও গবেষণা করে দেখা হচ্ছে। এপ্রিল-মে মাস নাগাদ পাঁচ বছর মেয়াদি একটি খসড়া তৈরি হয়ে যাবে।
এনসিটিবি’র একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রস্তাবিত শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, সামাজিক বিজ্ঞান, জীবন ও জীবিকা, ধর্ম, স্বাস্থ্য শিক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি নামের দশটি অভিন্ন বই পড়ানো হবে। এখন যেখানে দশের অধিক বই পড়ানো হয়। নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদেরকে স্কুলে মূল্যায়ন করা হবে। আর দশম শ্রেণির পাঠ্যক্রম মেনে আয়োজন করা হবে এসএসসি পরীক্ষা।
তবে এটি ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষা থেকে বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করা হয়েছে। উচ্চ মাধ্যমিকে এইচএসসি পরীক্ষা দুই ধাপে নেয়ার পরিকল্পনাটিও ২০২৫ সাল থেকে বাস্তবায়ন হবে। একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির পর বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য শাখায় শিক্ষার্থী বিভাজন হবে। যেখানে বাংলা, ইংরেজি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এই তিনটি বিষয় সব বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক থাকবে। এছাড়া বিভাগভিত্তিক বিষয়গুলো শিক্ষার্থীরা পছন্দ অনুসারে পড়বে।
বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতিতে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও জীববিজ্ঞান বিষয়ের দুটি পত্রে পড়াশোনা করা হয়। তবে নতুন পরিকল্পনায় এসব বিষয়ে আরো একটি পত্র যোগ করে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়পত্রে পড়ানো হবে।
এদিকে শিক্ষা পদ্ধতি বদলানোর খসড়া প্রণয়নের ফাঁকে ৫৮টি ধারা সংবলিত শিক্ষা আইন-২০২০ এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। এটি অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে।
নতুন শিক্ষানীতিতে স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষকের কোচিং-টিউশন এবং নোট-গাইড নিষিদ্ধ করা হবে। তবে চলবে বাণিজ্যিক কোচিং সেন্টার।
প্রস্তাবিত আইনে বিদ্যমান চার স্তরের শিক্ষা ব্যবস্থার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে আছে- পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত প্রাথমিক, দশম শ্রেণি পর্যন্ত মাধ্যমিক এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি উচ্চ মাধ্যমিক স্তর। এরপরে শুরু উচ্চশিক্ষা স্তর। মাধ্যমিক শিক্ষার ধারা হবে তিনটি- সাধারণ শিক্ষা, মাদরাসা এবং কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা। প্রাথমিক স্তরের ক্ষেত্রে কোনো ধারা উল্লেখ নেই। এতে বিদ্যমান প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী ও অষ্টম শ্রেণিতে চলমান পরীক্ষা সম্পর্কেও কিছু বলা হয়নি।
এ ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি আইন পাশ হওয়ার আগে এখনই কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে শিক্ষা পদ্ধতি বদল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা অনেক দিন থেকেই দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার পরিকল্পনা করছি। সেটি কেমন হবে, কি হবে সে ব্যাপারে এখনো কথা বলার সময় হয়নি। আমরা কাজ করে যাচ্ছি। পরিকল্পনার খসড়া হাতে পাওয়ার পর বিষয়টি নিয়ে কথা বলব।
- পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার
- বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে
- নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী
- দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ
- দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
- বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার
- দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ
- বাংলাদেশ-কুয়েত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির
- আগুনে পুড়ল ১৪ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় বাবা-মাকে কুপিয়ে জখম
- কসবায় ৩৪ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
- তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়াম্যানসহ ৩০ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা
- হাজীগঞ্জে বৃদ্ধের টং দোকানে বিদ্যুতের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা আলো
- মতলবে সাবেক ইউপি সদস্য হত্যা : যশোর থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
- কচুয়ায় সর্বজনীন পেনশন বিষয়ক আলোচনা সভা
- চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই মরদেহ উদ্ধার
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- লাকসামে সফল খামারিদের মাঝে চেক ও পুরস্কার বিতরণ
- লালমাইয়ে জামাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এক শিশু উপহার পেল সাইকেল
- দাউদকান্দিতে বাস চাপায় মা-মেয়েসহ ৪ জন নিহত
- পিটিয়ে নয়, ‘স্ট্রোকে’ মৃত্যু হয়েছে শামীমের
- দেবিদ্বারে সরকারি খালের অবৈধ বাঁধ অপসারণ
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৪০ সিটের শিশু ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী
- দেবিদ্বারে অর্ধগলিত কঙ্কাল উদ্ধার
- সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
- মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক
- বাংলাদেশ-কুয়েত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন
- দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ
- কসবায় ৩৪ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
- সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় বাবা-মাকে কুপিয়ে জখম
- তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়াম্যানসহ ৩০ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৪০ সিটের শিশু ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী
- সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- দেবিদ্বারে সরকারি খালের অবৈধ বাঁধ অপসারণ
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
- দেবিদ্বারে অর্ধগলিত কঙ্কাল উদ্ধার
- হাজীগঞ্জে বৃদ্ধের টং দোকানে বিদ্যুতের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা আলো
- পিটিয়ে নয়, ‘স্ট্রোকে’ মৃত্যু হয়েছে শামীমের
- দাউদকান্দিতে বাস চাপায় মা-মেয়েসহ ৪ জন নিহত
- চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই মরদেহ উদ্ধার
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- লাকসামে সফল খামারিদের মাঝে চেক ও পুরস্কার বিতরণ
- মতলবে সাবেক ইউপি সদস্য হত্যা : যশোর থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
- কচুয়ায় সর্বজনীন পেনশন বিষয়ক আলোচনা সভা
- আগুনে পুড়ল ১৪ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান