ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

ব্যাংক কর্মকর্তাকে ধর্ষণের পর হত্যা, পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৬ জুলাই ২০১৯  

খুলনায় নারী ব্যাংক কর্মকর্তাকে গণধর্ষণের পর বাবাসহ তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছে আদালত।

মঙ্গলবার দুপুরে খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ৩নম্বর ট্রাইব্যুনালের বিচারক মহিদুজ্জামান এ রায় দেন।

দণ্ডিতরা হলেন- নগরীর লবণচরা থানার বুড়ো মৌলভীর দরগা রোডের বাসিন্দা শেখ আব্দুল জলিলের ছেলে সাইফুল ইসলাম পিটিল, তার ভাই মো. শরিফুল, মো. আবুল কালামের ছেলে মো. লিটন, অহিদুল ইসলামের ছেলে আবু সাইদ ও সেকেন্দারের ছেলে মো. আজিজুর রহমান পলাশ। এদের মধ্যে হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই আসামি শরিফুল পলাতক রয়েছেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেছেন স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ। এছাড়া রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তার জন্য ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার পক্ষে অ্যাডভোকেট কাজী সাব্বির আহমেদ, অ্যাডভোকেট মোমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট তসলিমা খাতুন, অ্যাডভোকেট কুদরত ই খুদা। 

স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ জানান, ২০১৫ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর লবণচোরা থানার বুড়োমৌলভীর দরগাপাড়া রোডে ধর্ষণ ও জোড়া হত্যাকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে। আসামিরা বাড়ির প্রাচীর টপকে ভেতরে ঢুকে প্রথমে ভুক্তভোগীর বাবাকে হত্যা ও পরে ওই ব্যাংক কর্মকর্তাকে ধর্ষণ শেষে হত্যা করে। তারা বাড়ির সেপটিক ট্যাংকের মধ্যে মরদেহ দুটি লুকিয়ে রাখে। 

এ ঘটনায় লবণচরা থানায় ভুক্তভোগীর ভাই বাদী হয়ে ১৯ সেপ্টেম্বর দুটি আলাদা মামলা দায়ের করেন। ২০১৬ সালের ২৪ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ। মামলায় ৩৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।