ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের সুবিধা বঞ্চিত ১৬৫ শিক্ষার্থী পেলো ৮ লাখ টাকা অনুদান দাঁড়িয়ে থাকা অটোরিকশায় ধাক্কা দিয়ে বাস খালে, নিহত ৩ শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হবে : কাদের সিদ্দিকী কুমিল্লা জেলা ছাত্র জমিয়তের সদস্য সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত নাঙ্গলকোটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অনার্স শিক্ষার্থীর মৃত্যু দাউদকান্দিতে বাস চাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত সিদ্দিকী নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি না থাকলে সেটা কলঙ্কজনক হবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ প্রস্তুত বিজিবি
  • মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

ভিক্টোরিয়া কলেজের খেলার মাঠ এখন কচুক্ষেত!

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৩ ডিসেম্বর ২০১৯  

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের (কুভিক) খেলার মাঠটি যেন কচু ক্ষেতে পরিণত হয়েছে। শুধু কচু গাছই নয়, সারা বছর মাঠটি পানিতে ডুবে থাকায় মশার উপদ্রবও বেড়েছে। ফলে খেলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।

কলেজের কিছু ছাত্র  বলেন ‘আমাদের কলেজে কোনও মাঠ আছে নাকি? কলেজে ভর্তি হয়ে অামরা তো তাকে জলাশয় ভেবেছিলাম।’

১৮৯৯ সালে রায় বাহাদুর আনন্দ চন্দ্র রায়ের প্রতিষ্ঠিত ও নবাব ফয়জুন্নেছার ১০ হাজার টাকার অনুদানে নির্মিত হয় কলেজটি। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই কলেজের সার্বিক অবস্থার অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলেও ধর্মপুরে অবস্থিত ডিগ্রি শাখার একমাত্র বিনোদনের কেন্দ্র বিশালাকৃতির খেলার মাঠটি প্রায় অনেক বছর ধরে হাঁটু সমান পানির নিচে তলিয়ে রয়েছে। যার কারণে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে ক্যাম্পাসের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। বিনোদন থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রায় ২৮ হাজার শিক্ষার্থী।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কলেজ অ্যাকাডেমিক কাম অ্যাক্সামিনেশন হল, ম্যানেজমেন্ট, ইকোনমিক্স ও অডিটরিয়াম ভবন মাঠের দক্ষিণ পাশ ঘেরা পানি অপসারণের ড্রেনটি সরাসরি কলেজের পূর্বদিকে অবস্থিত বিসিকের সঙ্গে যুক্ত। যার কারণে বিসিকের বিষাক্ত ময়লা পানি ড্রেন দিয়ে কলেজের পশ্চিম পাশে অবস্থিত তোয়া হাউজিং এলাকায় গিয়ে জমা হতো। গত কয়েক বছরে তোয়া হাউজিংটি ভরাট হওয়ার কারণে এবং ড্রেনটি ক্রমান্বয়ে সরু হওয়ার কারণে পানি নিষ্কাশিত হতে পারছে না। অপরদিকে কলেজ এলাকা থেকে তার আশপাশের এলাকার পানি কলেজ মাঠে এসে জমা হয়।

ছাত্ররা আরো বলেন, ‘এত বিশাল মাঠ থাকার পরও খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হয়েছি। কোনও ধরনের প্রতিযোগিতামূলক খেলাও খেলতে পারছি না।’, ‘এই মাঠের বিষাক্ত পানি আর ময়লা আবর্জনার কারণেই কলেজের একমাত্র আবাসিক ছাত্রাবাস কবি নজরুল হলে সারাবছরই মশার অত্যাচার সহ্য করতে হচ্ছে। প্রশাসনের উচিত এই পানি অপসারণে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া।’