ব্রেকিং:
কুমিল্লায় সংবাদ সম্মেলনে কাঁদলেন র‍্যাব কর্মকর্তা দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ রাত ১১টার পর চা-পানের দোকান বন্ধের নির্দেশ রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক
  • বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৮ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

মাছ ধরা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত, পুলিশসহ আহত ১০

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৭ ডিসেম্বর ২০২২  

কুমিল্লায় মাছ ধরা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে জহির হোসেন (৩২) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে তিতাস উপজেলার ভিটিকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত জহির হোসেন ভিটিকান্দি ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হোসেন মোল্লার ছেলে। আহতদের উদ্ধার করে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। 

তিতাস থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুধীন চন্দ্র দাস জানান, ভিটিকান্দি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হোসেন মোল্লা এবং ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলামের মধ্যে মাছের ঘের নিয়ে বিরোধ চলছিল দীর্ঘদিন থেকে। মঙ্গলবার বিকেলে সাইফুল মাছ ধরতে যাবেন- এমন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। 

পুলিশ আবুল হোসেন মোল্লা গ্রুপের সঙ্গে কথা বলে সাইফুলের পক্ষের সঙ্গে কথা বলতে যাওয়ার সময়ই পুলিশের উপস্থিতিতে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হলে ৩-৪ জন পুলিশ সদস্য আহত হন। গুরুতর অবস্থায় সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হোসেন মোল্লার ছেলে জহিরকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। বাকিদের বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় আবুল হোসেন মোল্লা গ্রুপের কয়েকজন উত্তেজিত হয়ে সাইফুলের ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। 

ওসি বলেন, আমি ঘটনাস্থলে আছি। পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক রয়েছে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।