মৃতদেহ টুকরো করে খাওয়ানো হয় পশুপাখিকে
কুমিল্লার ধ্বনি
প্রকাশিত: ২ নভেম্বর ২০১৯
পৃথিবীর সকল নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতিই মানুষের রয়েছে প্রবল আকর্ষণ। ইতিহাস ঐতিহ্যের বিশ্বে রয়েছে নানা রহস্য। তবে বর্তমান বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি চীনের পাশাপাশি তিব্বতের রয়েছে নানা অজানা ইতিহাস ও ঐতিহ্য।
অনেকের মতে, তিব্বত রহস্যময় একটি স্থান। আবার ‘নিষিদ্ধ নগরী’ নামেও পরিচিত। অনেকে অবশ্য গোটা তিব্বতকেই নিষিদ্ধ আর রহস্যঘেরা নগরী মানেন। তবে নিষিদ্ধ নগরী বলে বিশেষভাবে বলা চলে তিব্বতের রাজধানী লাসাকে। তিব্বতের রহস্যের পেছনে মূল ভূমিকা পালন করে এর প্রকৃতি ও দুর্গম পরিবেশ। এছাড়াও তিব্বতে দীর্ঘদিন মানুষের প্রবেশাধিকার না থাকা, লামাদের কঠোরতা ও পর্যটক নিষিদ্ধের কারণে বাইরের পৃথিবীতে তিব্বত পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন এক অচেনা জগত।
তিব্বত
মৃতদেহ সৎকার
তিব্বতিদের সবচেয়ে ব্যতিক্রমী আচার হলো মৃতদেহের সৎকার। এদের মৃতদেহ সৎকার পদ্ধতি খুবই অদ্ভুত। কোনো তিব্বতি যদি মারা যায়, তবে ওই মৃতদেহ কাউকে ছুঁতে দেয়া হয় না। ঘরের এক কোণে মৃতদেহটি বসিয়ে চাদর অথবা পরিষ্কার কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয়। মৃতদেহের ঠিক পাশেই জ্বালিয়ে রাখা হয় পাঁচটি প্রদীপ। তারপর পুরোহিত পোবো লামাকে ডাকা হয়। পোবো লামা একাই ঘরে ঢোকে এবং ঘরের দরজা-জানালা সব বন্ধ করে দেয়। এরপর পোবো মন্ত্র পড়ে শরীর থেকে আত্মাকে বের করার চেষ্টা করে।
প্রথমে মৃতদেহের মাথা থেকে তিন-চার গোছা চুল টেনে ওপরে আনে। তারপর পাথরের ছুরি দিয়ে মৃতদেহের কপালের খানিকটা কেটে প্রেতাত্মা বের করার রাস্তা করে দেয়া হয়। শবদেহকে নিয়ে রাখে একটা বড় পাথরের টুকরোর ওপর। ঘাতক একটি মন্ত্র পড়তে পড়তে মৃতদেহের শরীরে বেশ কয়েকটি দাগ কাটে। দাগ কাটার পর একটি ধারালো অস্ত্র দিয়ে সেই দাগ ধরে ধরে মৃতদেহকে টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলা হয়। তারপর পশুপাখি দিয়ে খাওয়ানো হয়।
পশুপাখিকে খাওয়ানো হচ্ছে
রহস্যময় নগরী
তিব্বতের রাজধানী লাসা বিশ্বব্যাপী নিষিদ্ধ নগরী হিসেবে পরিচিত ছিল অনেক আগে থেকেই। এই লাসায় বহির্বিশ্বের লোকেদের প্রবেশাধিকার ছিল না। দেশটি পৃথিবীর অন্য সব অঞ্চল থেকে একেবারেই বিচ্ছিন্ন ছিল। তিব্বত বা লাসায় বাইরের বিশ্ব থেকে কারও প্রবেশ করার আইন না থাকায় এই অঞ্চলটি দীর্ঘদিন ধরে সবার কাছে একটি রহস্যময় জগত হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে কি আছে লাসায়? কেনো সেটা ধরা ছোঁয়ার বাইরে? সেটা দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে থাকত সমগ্র বিশ্ব।
তিব্বতের লামারা ছাড়াও সেখানকার সাধারণ মানুষেরাও প্রেতাত্মাকে খুবই ভয় পায়। তারা সারাক্ষণই প্রেতাত্মার ভয়ে আড়ষ্ট থাকে। অধিকাংশ তিব্বতির ধারণা, মানুষের মৃত্যুর পর দেহের ভেতর থেকে প্রেতাত্মারা মুক্ত হয়ে বাইরে বেরিয়ে আসে। ওই প্রেতাত্মার লাশ সৎকার হওয়ার আগ পর্যন্ত সে মানুষের ক্ষতি করার জন্য ঘুরে বেড়ায়। তারা কখনো মানুষের ওপর ভর করে, কখনো পশু-পাখি কিংবা কোনো গাছ অথবা পাথরের ওপরও ভর করে। প্রেতাত্মাদের হাত থেকে বাঁচতে ও প্রেতাত্মাদের খুশি রাখতে তিব্বতিরা পূজা করে থাকে।
তিব্বত নগরী
দালাইলামা কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত অঞ্চল
রাজধানী লাসা থেকে মাত্র ১০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গোবি মরুভূমি। মরুভূমির নিষ্ঠুর ও কষ্টদায়ক পরিবেশ এসব এলাকার মানুষকে কাছে আনতে নিরুৎসাহিত করে। হিমালয়ের উত্তরে অবস্থিত তিব্বত ছোট একটি দেশ। ১৯১২ খ্রিস্টাব্দে ত্রয়োদশ দালাইলামা কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত গণচীনের একটি স্বশাসিত অঞ্চল তিব্বত। মধ্য এশিয়ায় অবস্থিত এই অঞ্চলটি তিব্বতীয় জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল। চীন দাবি করে তিব্বত এবং তাইওয়ান তাদেরই ভূ-খন্ড। তবে এখানকার অনেক তিব্বতি এই অঞ্চলকে চীনের অংশ মানতে নারাজ। ১৯৫৯ সালে গণচীনের বিরুদ্ধে তিব্বতিরা স্বাধিকার আন্দোলন করলে সেটি ব্যর্থ হয়।
তখন দালাইলামার নেতৃত্বে অসংখ্য তিব্বতি ভারত সরকারের আশ্রয় গ্রহণপূর্বক হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালায় বসবাস শুরু করেন। সেখানে স্বাধীন তিব্বতের নির্বাসিত সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। তিব্বতের বেশিরভাগ ভূ-ভাগ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৬ হাজার ফুটেরও ওপরে অবস্থিত হওয়ায় সেখানে বসবাস করা পৃথিবীর অন্যান্য স্থানের চেয়ে একটু বেশি কষ্টকর। তিব্বতের স্থলভাগ বছরের প্রায় আট মাস তুষারে ঢেকে থাকে। সেই প্রাচীনকাল থেকেই তিব্বতকে ঘিরে প্রচলিত রয়েছে অনেক রহস্য।
বর্তমান দালাইলামা
পোতালা প্রাসাদ
লাসার জনগোষ্ঠী, শহর, বন্দর, অট্টালিকা সবকিছুই ছিল সবার কাছে একটি রহস্যঘেরা বিষয়। লাসার প্রধান আকর্ষণ ছিল বিখ্যাত পোতালা প্রাসাদ। এখানে দালাইলামা বা বৌদ্ধ ধর্মগুরু থাকেন। প্রাসাদটি প্রথমবারের মতো বহির্বিশ্বের মানুষেরা দেখতে পায় ১৯০৪ সালে। আমেরিকার বিখ্যাত ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক পত্রিকায় এই বিখ্যাত অট্টালিকার ছবি ছাপা হয়।
সম্রাট সগেন পো তিব্বতের রাজধানী লাসা নগরীর প্রতিষ্ঠাতা। ৬৪১ খ্রিস্টাব্দে সম্রাট একটি বিরাট জলাশয় ভরাট করে প্রাসাদ এবং মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। তিব্বতের বিভিন্ন মন্দিরের ভিতরে সোনার তৈরি বড় বড় প্রদীপ মাখন দিয়ে জ্বালানো থাকে। চার হাজার ভরি ওজনের সোনার একটি প্রদীপও সেখানে রয়েছে। এছাড়াও তিব্বতের চতুর্দিকে বিচ্ছিন্নভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অসংখ্য পাহাড় ও গুহা। সেই পাহাড়ি গুহাগুলোতে বাস করে বৌদ্ধ পুরোহিত লামারা।
ঐতিহ্যবাহী পোতালা প্রাসাদ
ধর্মভীরু
তিব্বতিরা অত্যন্ত ধর্মভীরু। তাদের মধ্যে ধর্ম একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। তাদের প্রধান ধর্মগুরুর নাম দালাইলামা। বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা তিব্বতে লামা নামে পরিচিত। লামা শব্দের অর্থ সর্বপ্রধান, আর দালাই শব্দের অর্থ জ্ঞান সমুদ্র। অর্থাৎ, দালাইলামা শব্দের অর্থ হচ্ছে জ্ঞান সমুদ্রের সর্বপ্রধান। ধর্মগুরু বা দালাইলামা বাস করে সোনার চূড়া দেয়া পোতালা প্রাসাদে। ১৩৯১ সালে প্রথম দালাই লামার আবির্ভাব ঘটে। দালাই লামাকে তিব্বতিরা বুদ্ধের অবতার মনে করে থাকে।
দালাইলামা নির্বাচন প্রথা
তিব্বতিদের বিশ্বাস, যখনই কেউ দালাই লামার পদে অভিষিক্ত হয় তখনই ভগবান বুদ্ধের আত্মা তার মধ্যে আবির্ভূত হয়। এক দালাইলামার মৃত্যুর পর নতুন দালাইলামার নির্বাচন হয়। দালাইলামা নির্বাচনের পদ্ধতিটাও বেশ রহস্যময় এবং রোমাঞ্চকর। তিব্বতিদের দালাই লামা বা নেতা নির্বাচনের পদ্ধতিটি খুবই বিচিত্র। তিব্বতি প্রথা মতে, কারও মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই তার মরদেহের সৎকার করা হয় না। তাদের দৃঢ় বিশ্বাস, মৃত্যুর পরও আত্মা জাগতিক পরিমণ্ডলে বিচরণ করে। আর যতক্ষণ পর্যন্ত আত্মা জাগতিক পরিমণ্ডল ত্যাগ না করে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা মরদেহটি তাদের বাড়িতে রেখে দেয়।
চার হাজার ভরি ওজনের সোনার প্রদীপ
কোনো লামার মৃত্যু হলে লাসার পূর্বে লহামপূর্ণ সরোবরের তীরে লামারা ধ্যান করতে বসে। ধ্যানযোগে লামারা দেখতে পায় সেই সরোবরে স্বচ্ছ পানির ওপর ভেসে উঠছে একটি গুহার প্রতিবিম্ব। যে গুহার পাশে আছে একটি ছোট্ট বাড়ি। প্রধান লামা তার সেই অলৌকিক অভিজ্ঞতার মাধ্যমে এঁকে দেবে নতুন দালাইলামার ছবি। বড় বড় লামারা সেই ছবির তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা করে। তারপর কয়েকজন লামা ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে তিব্বতের বিভিন্ন স্থানে যায় শিশু অবতারের খোঁজে। তারা তিব্বতের ঘরে ঘরে গিয়ে সেই ছবির হুবহু শিশুটি খুঁজে বের করার চেষ্টা করে। আর এভাবেই তারা খুঁজে বের করে তাদের নতুন দালাইলামাকে।
তিব্বতের সামাজিক অবস্থা গড়ে উঠেছিল আজ থেকে প্রায় ছয় হাজার বছর আগে। তখন পীত নদীর উপত্যকায় চীনারা জোয়ার ফলাতে শুরু করে। অন্যদিকে আরেকটি দল রয়ে যায় যাযাবর। তাদের মধ্য থেকেই তিব্বতি ও বর্মী সমাজের সূচনা হয়। তিব্বতে সরকারি ভাষা হিসেবে চীনা ভাষার প্রচলন থাকলেও তিব্বতিদের ভাষার রয়েছে সুপ্রাচীন ইতিহাস।তাদের রয়েছে নিজস্ব ভাষার লিপি এবং লিখন পদ্ধতি। চীনের বেশ কিছু প্রদেশ ছাড়াও ভারত, পাকিস্তান, নেপাল ও ভুটানে তিব্বতি ভাষাভাষীর মানুষ রয়েছে।
শিশুদেরকেই দালাইলামা হিসেবে নির্বাচন করা হয়
প্রিয় খাবার উঁকুন
এদের খাবার-দাবারের ও রয়েছে যথেষ্ট ভিন্নতা। মজার ব্যাপার হলো, উঁকুন তিব্বতিদের অতি প্রিয় খাবার। একাধিক পর্যটকের বিবরণ থেকে এর প্রমাণ পাওয়া যায়। তিব্বতিরা সহজে গোসল করতে চায় না। দীর্ঘদিন তারা গোসল না করে কাটিয়ে দেয়। ঐতিহ্যগত তিব্বতি সমাজের এক গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ যাযাবর বা রাখাল জীবনযাপন। ভেড়া, ছাগল ও ঘোড়া পালন তাদের প্রধান জীবিকা। শুধু চীনের তিব্বত স্বশাসিত অঞ্চলের মোট জনসংখ্যার ২৪ শতাংশ এই যাযাবর রাখাল সম্প্রদায়।
বিভিন্ন খাবারের প্রচলন রয়েছে সেখানে
এরা কখনো চাষাবাদের কাজ করে না। মোট ভূমির ৬৯ শতাংশ এলাকা চারণ বা তৃণভূমি। চীনা ঐতিহ্যের সঙ্গে মিল রেখে তিব্বতিরাও ভীষণ চা প্রিয়। তাদের বিশেষ চায়ে মেশানো হয় মাখন এবং লবণ। তবে তিব্বতিদের প্রধান খাবার হলো চমবা। গম এবং যবকে ভেজে পিষে চমবা তৈরি করা হয়। তারা খাবার পাত্র হিসেবে ব্যবহার করে কাঠের পেয়ালাকে। আধুনিক বিশ্ব দিন দিন আধুনিক হলেও আজও তিব্বত বিশ্বে রহস্যময় একটি অঞ্চল।
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাসের মৃত্যু
- একক প্রার্থী দিতে সমঝোতা বৈঠক, আলোচনায় ৩ কোটি টাকা
- ফেনীতে ১৭ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ২২ বছর পর গ্রেপ্তার
- ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৭
- ভাসানচরে বাগানে পড়েছিল রোহিঙ্গার রক্তাক্ত লাশ
- সরাইলে মাটিকাটা নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত ৫০, আটক ২০
- এবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান শুকানো নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৫০
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুকুরে ভাসছিল শিশুর মরদেহ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশার যাত্রী নিহত
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৯ উপজেলায় জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে
- হাজীগঞ্জে প্রতিবন্ধীর বাগানের বিভিন্ন ফল ফলাদি গাছ কর্তনের অভিযোগ
- রেমিট্যান্স উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি : সমাজকল্যাণমন্ত্রী
- চাঁদপুরে পূবালী ব্যাংকের ৮ কর্মকর্তা বদলি
- সমাজ-সংসার, ব্যক্তিজীবনেও সংস্কৃতির পূর্নজাগরত প্রয়োজন ডা.দীপুমনি
- ইরানে পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরাইল
- মতলব উত্তরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ও পুরস্কার বিতরণ
- কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী
- মুরাদনগরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন
- দাউদকান্দিতে নির্দেশনা অমান্য করে ওষুধের দোকান খোলা
- সিএনজি ভাড়া তিন গুণ ভোগান্তিতে যাত্রীরা
- মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়দের নির্বাচন করতে মানা-প্রধানমন্ত্রী
- বরুড়ায় পানিতে পড়ে ২ শিশুর মৃত্যু
- অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানে সেবা দিতে পারবেন না নিবন্ধিত চিকিৎসকরা
- লালমাইয়ে যুবকের আত্মহত্যা
- ছেলেকে ভোট না দিলে উন্নয়ন বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি এমপির
- গণমানুষের পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল
- থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ফেসবুকে লাইভ করায় চাকরি হারালেন এসপি
- মন্ত্রী-এমপিরাই আওয়ামী লীগের নির্দেশ মানছে না
- ছেলেকে ভোট না দিলে উন্নয়ন বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি এমপির
- ফলের আড়তের লকার ভেঙে ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা লুট
- ফেনীতে ১৭ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ২২ বছর পর গ্রেপ্তার
- কালোবাজারে ট্রেনের ৮৫ টাকার টিকিট ৫০০ টাকা
- লক্ষ্মীপুরে হামলায় আহত ছাত্রলীগ নেতার মৃত্যু
- ছাত্রলীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আয়োজিত হল কিচ্ছার আসর
- দাউদকান্দিতে বিধিবহির্ভূতভাবে চালানো ওষুধের দোকান ১১ বছর পর বন্ধ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জের দুই গ্রামের সংঘর্ষে আহত ২০
- ইরানে পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরাইল
- মতলবে সালিশ বৈঠকে সাবেক মেম্বারকে ঘুষি দিয়ে হত্যা
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল
- মার্চে কুমিল্লায় ৭১ অগ্নিকাণ্ড খুন ৭; সড়কে ঝরেছে ২০ প্রাণ
- মতলবে দম্পতির মনোনয়নপত্র দাখিল, স্বামীর বিরুদ্ধে যা বললেন স্ত্রী
- কুমিল্লায় অস্ত্র-কার্তুজসহ যুবক গ্রেফতার
- ফুলগাজী উপজেলা নির্বাচনে ১২ জনের মনোনয়নপত্র জমা
- ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৭
- চাঁদপুরে ব্যাভিচারের মামলায় শিক্ষকের কারাদণ্ড
- তিতাসে অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবি
- চান্দিনা বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১১ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ছাই