ব্রেকিং:
বিএনপি নেতারা বউদের ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে না কেন? এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির সিলিন্ডার ফেটে অটোরিকশায় আগুন, ভেতরেই অঙ্গার চালক ভুটানের রাজা ঢাকায় আসছেন আজ, সই হবে তিন এমওইউ মেঘনায় ট্রলারডুবি: দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধারকাজ শুরু দুপুরের মধ্যে তিন অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস যৌন হয়রানি রোধে কাজ করবে আওয়ামী লীগ জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ইসরায়েলকে অস্ত্র না দেওয়ার ঘোষণা কানাডার ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন কুমিল্লায় বিজয় এক্সপ্রেসের ৯ বগি লাইনচ্যুত বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব মায়ের আহাজারি ‘মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রাখছিল’ এই প্রথম ত্রাণবাহী জাহাজ ভিড়ল গাজার উপকূলে জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে নাইজেরিয়ায় রমজানে রোজা না রাখা মুসলমানদের গ্রেফতার করছে পুলিশ বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অধিদফতরের নতুন বার্তা
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

যুক্তরাষ্ট্র জবাব দিলে ৪৮ ঘণ্টায় প্রাণ হারাতো ৫ হাজার মার্কিন সেন

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১০ জানুয়ারি ২০২০  

ইরাকে মার্কিন দু’টি সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র যদি কোনো পাল্টা জবাব দিত, তবে পরবর্তী ৪৮ ঘন্টার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত ৫ হাজার সেনা প্রাণ হারাতো বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের এক জেনারেল।

দেশটির ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী আইআরজিসি'র অ্যারোস্পেস ফোর্সের প্রধান আমির আলী হাজিযাদেহ বলেছেন, ইরাকের দু'টি মার্কিন ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বহু মার্কিন সেনা হতাহত হয়েছে। তবে আমরা চাইলে প্রথম ধাপেই পাঁচশ মার্কিন সেনাকে হত্যা করতে পারতাম। প্রথম ধাপের হামলাটি ব্যাপক সংখ্যায় মার্কিন সেনা হত্যার লক্ষ্য নিয়ে করা হয় নি বলে তিনি জানিয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, আমেরিকা যদি পাল্টা আঘাত হানার চেষ্টা করতো তাহলে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আমাদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের হামলায় চার থেকে পাঁচ হাজার মার্কিন সেনা প্রাণ হারাতো।

ইরানের এই জেনারেল বলেন, আমরা ‘শহীদ সোলাইমানি’ নামের যে অভিযান শুরু করেছিলাম তা ছিল একটি বৃহৎ অভিযান। এই অভিযানের কয়েকটি ধাপ ছিল। আমরা যদি অভিযান অব্যাহত রাখার প্রয়োজন অনুভব করতাম তাহলে তা গোটা অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়তো।

এমনকি পশ্চিম এশিয়া তথা মধ্যপ্রাচ্যের সর্বত্রই এই অভিযান চলতো বলেও তিনি জানান।

বুধবারের হামলায় হতাহতদেরকে যুক্তরাষ্ট্র নয়টি বিমানে করে ইসরায়েল ও জর্ডানে নিয়ে গেছে বলে তিনি জানান। হাজিযাদেহ বলেন, হতাহতদের সরাতে সি-১৩০ বিমান ব্যবহার করা হয়েছে।