ব্রেকিং:
বিএনপি নেতারা বউদের ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে না কেন? এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির সিলিন্ডার ফেটে অটোরিকশায় আগুন, ভেতরেই অঙ্গার চালক ভুটানের রাজা ঢাকায় আসছেন আজ, সই হবে তিন এমওইউ মেঘনায় ট্রলারডুবি: দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধারকাজ শুরু দুপুরের মধ্যে তিন অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস যৌন হয়রানি রোধে কাজ করবে আওয়ামী লীগ জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ইসরায়েলকে অস্ত্র না দেওয়ার ঘোষণা কানাডার ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন কুমিল্লায় বিজয় এক্সপ্রেসের ৯ বগি লাইনচ্যুত বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব মায়ের আহাজারি ‘মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রাখছিল’ এই প্রথম ত্রাণবাহী জাহাজ ভিড়ল গাজার উপকূলে জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে নাইজেরিয়ায় রমজানে রোজা না রাখা মুসলমানদের গ্রেফতার করছে পুলিশ বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অধিদফতরের নতুন বার্তা
  • বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৪ ১৪৩০

  • || ১৭ রমজান ১৪৪৫

যে মুয়াজ্জিনের ভিন্ন সুরের আজান হৃদয় ছুঁয়ে যায়

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৯ আগস্ট ২০১৯  

তুরস্কের বুরসা প্রদেশের বিখ্যাত ইয়াসিল কামির (সবুজ মসজিদের) মুয়াজ্জিন পর্যকটদের আগ্রহের পাত্রে পরিণত হয়েছেন। তিনি পাঁচ ওয়াক্তে ভিন্ন ভিন্ন সুরে আজান দেন। তার আজান পর্যটকদের হৃদয় ছুঁয়ে যায়।

তুরস্কের সামাজিক মাধ্যমেও মুয়াজ্জিন রজব উমায়েরকে নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে। পনেরো শতকে নির্মিত তুর্কি এই মসজিদ পরিদর্শনে আসা পর্যকটদের মুগ্ধ করার একটি ভিডিও প্রকাশিত হওয়ায় তুর্কি গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে তাকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়।

তুর্কি গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যাচ্ছে, উমায়ের আজান দিচ্ছেন এবং দেশি-বিদেশি কয়েকজন পর্যটক তার দিকে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে আছেন।

উমায়ের ২০০২ সাল থেকে সবুজ মসজিদে কর্মরত। আজানের ব্যাপারে নিজের অনুভূতি তুলে ধরে বলেন, ‘আজান ইসলামের নিদর্শন। সারা বিশ্বে একই সময়ে একসঙ্গে আজান হয়। এটা ভাবতেই অন্য রকম লাগে। আমি অনেক অমুসলিমকে আজানের সময় কাঁদতে দেখেছি।

তিনি আরো বলেন, সুন্দর তিলাওয়াত ও আজান আমাদের ঐতিহ্য। ইসলাম ও মসজিদ আমাদের অহংকার। আমরা আমাদের ইতিহাস-ঐতিহ্য দেশি-বিদেশি শ্রমিকদের কাছে তুলে ধরতে চাই।