ব্রেকিং:
ছেলেকে ভোট না দিলে উন্নয়ন বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি এমপির মন্ত্রী-এমপিরাই আওয়ামী লীগের নির্দেশ মানছে না ছাত্রলীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল মার্চে কুমিল্লায় ৭১ অগ্নিকাণ্ড খুন ৭; সড়কে ঝরেছে ২০ প্রাণ মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের সুবিধা বঞ্চিত ১৬৫ শিক্ষার্থী পেলো ৮ লাখ টাকা অনুদান দাঁড়িয়ে থাকা অটোরিকশায় ধাক্কা দিয়ে বাস খালে, নিহত ৩ শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হবে : কাদের সিদ্দিকী কুমিল্লা জেলা ছাত্র জমিয়তের সদস্য সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত নাঙ্গলকোটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অনার্স শিক্ষার্থীর মৃত্যু দাউদকান্দিতে বাস চাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
  • শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৬ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ থেকে ফিরিয়ে নেয়া হবে: মিয়ানমার সেনাপ্রধান

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে যারা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন তাদের ফিরিয়ে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন দেশটির সেনাপ্রধান জেনারেল মিন অং লাইং।

অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের পর টেলিভিশনের দেয়া প্রথম ভাষণে তিনি এই প্রতিশ্রুতি দেন।

জেনারেল মিন অং লাইং বলেন, তার সরকার মিয়ানমারের চলমান বিদেশনীতিতে কোনো পরিবর্তন আনবে না।

রোহিঙ্গাদের ফেরত নেয়ার বিষয়ে যে চুক্তি আছে তাতেও কোন প্রভাব পড়বে না। যদিও 'রোহিঙ্গা' শব্দটি তিনি তার ভাষণে উল্লেখ করেননি।

জরুরি অবস্থা শেষ হলে সংবিধান অনুযায়ী অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেয়া হবে ও গণতান্ত্রিক উপায়ে বিজয়ী দলের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে বলে জানান তিনি।

রোহিঙ্গাদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘২০১৭ সালে যারা বাংলাদেশে গেছেন, তাদের ফিরিয়ে নেয়ার কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের সাথে চুক্তি আলোচনার মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন করা হবে।’

তবে তিনি বলেছেন, যদি তা দেশের স্বার্থের কোনো ক্ষতি না করে।

মিয়ানমারের নির্বাচনে কারচুপির প্রমাণবিহীন দাবি করে সামরিক বাহিনী গত সপ্তাহে ক্ষমতা দখল করে এবং দেশে এক বছরের জন্য জরুরি অবস্থা জারি করে। সু চি-সহ বেসামরিক রাজনৈতিক নেতাদের বন্দী করা হয়।

সামরিক বাহিনীর প্রধান মিন অং লাইং-ই এখন দেশটির সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি।

অভ্যুত্থানবিরোধী বিক্ষোভ ঠেকাতে সেনা কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেট বন্ধ করে দিয়েছিল কিন্তু তা সত্ত্বেও রোববার প্রায় লাখখানেক লোক রাজপথে নেমে আসে।

সেনাবাহিনী এভাবে ক্ষমতা নেয়ার পর মিয়ানমারের সাধারণ মানুষ বসে নেই। রবিবার ইয়াঙ্গুন শহরে যে প্রতিবাদ-মিছিল বের হয় তা ছিল গত এক দশকের মধ্যে বৃহত্তম।

বিক্ষোভকারীরা ক্ষমতাচ্যুত ও গৃহবন্দী নির্বাচিত নেতা অং সান সু চি-র মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনর্বহালের দাবি করছেন।

সূত্র: বিবিসি