সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ: কেউ পারবেন সর্বোচ্চ দেড় কোটি, কেউ এক কোটি
কুমিল্লার ধ্বনি
প্রকাশিত: ৫ ডিসেম্বর ২০২০
পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র, তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র—এ তিনটি মিলে সমন্বিত বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা হবে একক নামে ৫০ লাখ টাকা অথবা যৌথ নামে এক কোটি টাকা।
প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও বাস্তবে বিষয়টি নতুন কিছুই নয়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগসীমার কথা এত দিন কাগজে-কলমে কোথাও বলা ছিল না। কিন্তু বাধা ছিল না বিনিয়োগে। একজন গ্রাহক একক নামে এখন ৫০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারেন। একক নামে কেউ কিনতে না চাইলে যৌথ নামে কিনতে পারেন এক কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র। তবে পেনশনার সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকের ক্ষেত্রে এই ঊর্ধ্বসীমা ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
অর্থাৎ, একক নামে কেউ ৫০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন। আর যৌথ নামে কিনতে পারবেন ১ কোটি টাকার। পেনশনার সঞ্চয়পত্র যেহেতু শুধু পেনশনধারীদের জন্য, তাই তাঁদের ক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধাটা হচ্ছে এই যে ৫০ লাখের বাইরেও যৌথ নামে তারা আরও এক কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন।
অর্থ বিভাগের আওতায় চালু ‘জাতীয় সঞ্চয় স্কিম অনলাইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম' শীর্ষক সফটওয়্যারের সহায়তায় সঞ্চয়পত্র বিক্রি করা হচ্ছে ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে। আইআরডি গতকাল যে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে, বাস্তবে তা চালু আছেই।
তবে আইআরডি, অর্থ বিভাগ ও সঞ্চয় অধিদপ্তর—প্রজ্ঞাপনটি জারি করতে সময় নিয়েছে প্রায় দেড় বছর। একক ও যৌথ নামে কী পরিমাণ সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে, এ নিয়ে একটি নির্দেশনা জারির চেষ্টা চলছে ২০১৯ সালের ১ আগস্ট থেকে। সর্বশেষ গত ২৩ সেপ্টেম্বর সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত অর্থ বিভাগের নগদ ও ঋণ ব্যবস্থাপনা কমিটির (সিডিএমসি) বৈঠকে এ নিয়ে সঞ্চয় অধিদপ্তরকে তাগিদ দেওয়া হয়।
বৈঠকের কার্যপত্রে বলা হয়, ‘পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র, তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ও পরিবার সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা বিদ্যমান নীতিমালায় যা-ই থাকুক না কেন, তিনটি স্কিম মিলে একক নামে ৫০ লাখ অথবা যৌথ নামে ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ করার বিষয়ে নির্দেশনা জারি করতে হবে।’
সিডিএমসির ওই বৈঠকের কার্যপত্রের সিদ্ধান্ত ও গতকালের আইডিআরের প্রজ্ঞাপনের ভাষা মিলিয়ে দেখা যায়, তা হুবহু এক রকম।
গত ২ অক্টোবর ‘সঞ্চয়পত্র কেনার ঊর্ধ্বসীমা: গোয়ালে আছে, কেতাবে নেই’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তার আগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর সঞ্চয় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সামছুন্নাহার বেগম এ বিষয়ে প্রথম আলোকে বলেছিলেন, ‘নির্দেশনা জারির চেষ্টা চলছে। একটু সময় লাগেই।’
প্রজ্ঞাপনে নতুন কোনো বার্তা না থাকলেও বিভ্রান্তি দূর হবে বলে গ্রাহকেরা খুশি। তবে খুরশীদ আলম নামের একজন গ্রাহক বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে সঞ্চয় অধিদপ্তর একটি মান্ধাতার আমলের অফিস। এটি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া তো দূরের কথা, ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার পথে বরং অন্তরায়। নতুন কোনো সিদ্ধান্ত এলে অধিদপ্তর তার ওয়েবসাইটে তা আপলোড করতে ঢিলেমি করে।’
তা ছাড়া ‘সঞ্চয় আমানতসংশ্লিষ্ট তথ্য সংবলিত সহায়ক পুস্তিকা’ এবং ওয়েবসাইটে বিভ্রান্তিকর ও অসম্পূর্ণ তথ্য দিয়ে রেখেছে। যেমন ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে নিয়মকানুন বদলে গেলেও অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এখনো তথ্য দিয়ে রাখা আছে, ৫ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র একক নামে ৩০ লাখ ও যুগ্ম নামে ৬০ লাখ টাকার কেনা যায়। এমনকি নাবালকের নামেও কেনা যায়।
আরও বলা আছে, ৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রও কেনা যায় একক নামে সর্বোচ্চ ৩০ লাখ ও যুগ্ম নামে ৬০ লাখ টাকার। পেনশনার সঞ্চয়পত্র কেনা যায় শুধু একক নামে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকার এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনা যায় একক নামে সর্বোচ্চ ৪৫ লাখ টাকার।
অধিদপ্তর এখনো বলে বেড়াচ্ছে যে সঞ্চয়পত্র হারিয়ে গেলে, পুড়ে গেলে বা নষ্ট হলে ডুপ্লিকেট সঞ্চয়পত্র ইস্যু করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক, সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক, সঞ্চয় অধিদপ্তরের শাখা, ডাকঘর প্রভৃতি যেসব জায়গা থেকে সঞ্চয়পত্র বিক্রি করা হয়, সেসব জায়গায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখন নাবালকের নামে কোনো সঞ্চয়পত্র কেনা যায় না। সঞ্চয়পত্রের বিপরীতে এখন আর কোনো সনদও দেওয়া হয় না। ফলে হারিয়ে গেলে, পুড়ে গেলে বা নষ্ট হলে ডুপ্লিকেট সঞ্চয়পত্র ইস্যু করার প্রশ্ন অবান্তর।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর কয়েক দিন আগে বলেছিলেন, ‘সঞ্চয় অধিদপ্তর খামখেয়ালি করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। ওয়েবসাইট থেকে সাধারণ তথ্যগুলো জানতে পারলে মানুষের উপকার হয়, কিন্তু এ ব্যাপারে তারা সেকেলে, স্মার্ট নয়।’
- পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার
- বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে
- নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী
- দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ
- দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
- বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার
- দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ
- বাংলাদেশ-কুয়েত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির
- আগুনে পুড়ল ১৪ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় বাবা-মাকে কুপিয়ে জখম
- কসবায় ৩৪ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
- তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়াম্যানসহ ৩০ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা
- হাজীগঞ্জে বৃদ্ধের টং দোকানে বিদ্যুতের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা আলো
- মতলবে সাবেক ইউপি সদস্য হত্যা : যশোর থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
- কচুয়ায় সর্বজনীন পেনশন বিষয়ক আলোচনা সভা
- চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই মরদেহ উদ্ধার
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- লাকসামে সফল খামারিদের মাঝে চেক ও পুরস্কার বিতরণ
- লালমাইয়ে জামাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এক শিশু উপহার পেল সাইকেল
- দাউদকান্দিতে বাস চাপায় মা-মেয়েসহ ৪ জন নিহত
- পিটিয়ে নয়, ‘স্ট্রোকে’ মৃত্যু হয়েছে শামীমের
- দেবিদ্বারে সরকারি খালের অবৈধ বাঁধ অপসারণ
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৪০ সিটের শিশু ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী
- দেবিদ্বারে অর্ধগলিত কঙ্কাল উদ্ধার
- সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
- মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক
- বাংলাদেশ-কুয়েত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন
- দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ
- কসবায় ৩৪ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার
- সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় বাবা-মাকে কুপিয়ে জখম
- তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়াম্যানসহ ৩০ প্রার্থীর মনোনয়ন জমা
- কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৪০ সিটের শিশু ওয়ার্ডে ১২১ জন রোগী
- সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- দেবিদ্বারে সরকারি খালের অবৈধ বাঁধ অপসারণ
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
- দেবিদ্বারে অর্ধগলিত কঙ্কাল উদ্ধার
- হাজীগঞ্জে বৃদ্ধের টং দোকানে বিদ্যুতের মিটার থাকলেও জ্বলছেনা আলো
- পিটিয়ে নয়, ‘স্ট্রোকে’ মৃত্যু হয়েছে শামীমের
- দাউদকান্দিতে বাস চাপায় মা-মেয়েসহ ৪ জন নিহত
- চাঁদপুরে পৃথক ঘটনায় দুই মরদেহ উদ্ধার
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- লাকসামে সফল খামারিদের মাঝে চেক ও পুরস্কার বিতরণ
- মতলবে সাবেক ইউপি সদস্য হত্যা : যশোর থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
- কচুয়ায় সর্বজনীন পেনশন বিষয়ক আলোচনা সভা
- আগুনে পুড়ল ১৪ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান