ব্রেকিং:
বিএনপি নেতারা বউদের ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে না কেন? এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির সিলিন্ডার ফেটে অটোরিকশায় আগুন, ভেতরেই অঙ্গার চালক ভুটানের রাজা ঢাকায় আসছেন আজ, সই হবে তিন এমওইউ মেঘনায় ট্রলারডুবি: দ্বিতীয় দিনের মতো উদ্ধারকাজ শুরু দুপুরের মধ্যে তিন অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস যৌন হয়রানি রোধে কাজ করবে আওয়ামী লীগ জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ইসরায়েলকে অস্ত্র না দেওয়ার ঘোষণা কানাডার ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন কুমিল্লায় বিজয় এক্সপ্রেসের ৯ বগি লাইনচ্যুত বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব মায়ের আহাজারি ‘মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রাখছিল’ এই প্রথম ত্রাণবাহী জাহাজ ভিড়ল গাজার উপকূলে জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে নাইজেরিয়ায় রমজানে রোজা না রাখা মুসলমানদের গ্রেফতার করছে পুলিশ বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অধিদফতরের নতুন বার্তা
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

১০ টাকা কেজির চালে ব্যাপক অনিয়ম!

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৪ এপ্রিল ২০২০  

কুমিল্লার দেবিদ্বারের ভানী ইউপিতে ১০ টাকা কেজির চাল বিক্রিতে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।

অসহায় দুস্থ প্রতিজনকে ৩০ কেজি করে চাল দেয়ার কথা থাকলেও ভানী ইউপির খাদঘর ও সুর্যপুরে ২৩ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়েছে বলে একাধিক ভুক্তভোগী জানান। রোববার দুপুরে ওই ইউপির ফুলতলি গ্রামের ডিলার গনি মিয়ার খাদ্য গোডাউন থেকে এ চাল বিতরণ করা হয়।

সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার ভানী ইউনিয়নের খাদঘর ও সুর্যপুরে মোট ১০৪ জন কার্ডধারীকে নির্ধারিত ১০ টাকা ধরে চাল জনপ্রতি ৩০ কেজি করে দেয়ার কথা। কিন্তু সেখানে ডিলার গনি মিয়াকে ২৩-২৫ কেজি করে চাল দিতে দেখা যায়। কেউ আবার এর চেয়ে কম চালও পেয়েছে বলে অভিযোগ করেন একাধিক ভুক্তভোগী।

তবে ডিলার গনি মিয়া এমন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, প্রত্যেককেই ৩০ কেজি করেই চাল দেয়া হচ্ছে।  কেউ আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।

এদিকে একাধিক ভুক্তভোগী আরো অভিযোগ করে বলেন, একই কার্ডে প্রকৃত অসহায়দের ছবির উপর অন্য আরেকটি ছবি বসিয়ে প্রকৃত কার্ডধারীদের আড়াল করে অন্যদেরও চাল বিতরণ করা হয়।   

ওই গ্রামের রজ্জব আলী, আবদুল বারেক, মরিয়ম বেবি, সেনু বেগম, আবদুর রাজ্জাকসহ একাধিক সুবিধাভোগী বলেন, সরকার আমাদের ১০ টাকা ধরে ৩০ কেজি করে চাল বরাদ্দ দিয়েছেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আমরা তা পাচ্ছি না। কোনো নির্দিষ্ট মাপ ছাড়াই আমাদের বালতি দিয়ে মেপে চাল দেয়া হয়। তাই একেক জনের ভাগ্যে একেক পরিমাপের চাল পড়ে। কেউ ২০ কেজি, কেউ ২৫ কেজি, আবার কেউ তার চেয়েও কম চাল পেয়েছেন।

নীতিমালা অনুযায়ী প্রতিবছর মার্চ-এপ্রিল এবং সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ও নভেম্বর এ পাঁচ মাস ৫০ লাখ হতদরিদ্র পরিবারকে ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি করা হয়।

ইউএনও রাকিব হাসান বলেন, গরিবের ১০ টাকা ধরে চাল বিক্রিতে কেউ অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া হবে।