ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন ইঁদুরের শত্রু, কৃষকের বন্ধু জাকির হোসেন বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজন নিহত, আহত ৩০ কুমিল্লায় ১৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নোয়াখালীতে রোহিঙ্গার পেটে মিলল ইয়াবা, গ্রেফতার ৪ দক্ষিণ আফ্রিকায় ডাকাতের গুলিতে প্রাণ গেল ছাগলনাইয়ার দিদারের সুবিধা বঞ্চিত ১৬৫ শিক্ষার্থী পেলো ৮ লাখ টাকা অনুদান দাঁড়িয়ে থাকা অটোরিকশায় ধাক্কা দিয়ে বাস খালে, নিহত ৩ শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হবে : কাদের সিদ্দিকী কুমিল্লা জেলা ছাত্র জমিয়তের সদস্য সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত নাঙ্গলকোটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অনার্স শিক্ষার্থীর মৃত্যু দাউদকান্দিতে বাস চাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত সিদ্দিকী নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি না থাকলে সেটা কলঙ্কজনক হবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ প্রস্তুত বিজিবি
  • বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

২৪ হাজার ঘর পাবে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তরা

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট ২০১৯  

সারাদেশের বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে হলেও এখনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য হাতে পায়নি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। বন্যায় কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সে বিষয়ে জেলা প্রশাসকদের কাছে তথ্য চাওয়া হয়েছে। এসব তথ্য হাতে পাওয়ার পরই ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে এবার ২৪ হাজার দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ করে দেবে মন্ত্রণালয়।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের সকল নদ-নদীর পানি বিপদসীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে।

জানা গেছে, এবাবের বন্যায় ২৮টি জেলার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কুড়িগ্রাম, বগুড়া, জামালপুর, সিরাজগঞ্জসহ মোট ৮ জেলার মানুষের সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এসব জেলার অর্ধেকের বেশি এলাকা বন্যায় ডুবে যায়। ফলে ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেড়ে গেছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে করা এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, সামগ্রিকভাবে এই বন্যায় ৭৬ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও সবচেয়ে বিপদে পড়ে সাড়ে তিন লাখ হতদরিদ্র।

এদিকে, বন্যায় কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সে বিষয়ে তথ্য নিতে শুরু করেছে জেলা প্রশাসকরা (ডিসি)। ১৪ আগস্ট এ বিষয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা দেয়ার কথা রয়েছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত-সচিব (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মোঃ ফয়জুর রহমান ডেইলি বাংলাদেশকে বলেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের জন্য কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে আগে সে তথ্য লাগবে। এজন্য ডিসিদের কাছে তথ্য চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ডিসিরা তথ্য সংগ্রহ করে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা দেবেন। আগামী ১৪ আগস্টের মধ্যে এ প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। প্রতিবেদন পেলেই আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।

তিনি আরো বলেন, একটি প্রকল্পের অধীনে এ বছর মোট ২৪ হাজার দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ করে দেয়া হবে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের অনেকেই এই প্রকল্পের অধীনে ঘর পাবেন। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত যারা এ প্রকল্পের আওতায় আসবে না তাদের জন্যও অন্যকোনো খাত থেকে সহায়তা করা যায় কি না সে বিষয়ে আমরা আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।

তিনি বলেন, এর আগে বিভিন্ন জেলার দুর্গত মানুষের মাঝে চাল, শুকনো খাবারসহ নগদ টাকা বিতরণ করেছে সরকার। এছাড়া পশুর জন্য বিতরণ করা হয়েছে গো-খাদ্য।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (ত্রাণ) মো. আকরাম হোসেন ডেইলি বাংলাদেশকে বলেন, আমরা দুর্গত এলাকায় চাল, ডেউটিন, শুকনো খাবার ও নগদ টাকা বিতরণ করেছি। এখন পুনর্বাসনের বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।