ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

অপহরণের পর রাতভর যৌন নির্যাতন, ধারণ করা ভিডিও দেখিয়ে বারবার ধর্ষণ

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৩ জানুয়ারি ২০২১  

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে রাতের আঁধারে বাড়ি থেকে এক গৃহবধূকে অপহরণ করে রাতভর ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগ উঠেছে ইয়ার মাহমুদ ওরফে মামুন নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। সেই ভিডিও দেখিয়ে এরপরও কয়েকবার তাকে ধর্ষণ করে মামুন। আইনের আশ্রয় নিলে ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেয়ার হুমকিও দেয়া হয়েছে ভুক্তভোগীর পরিবারকে।

অভিযুক্ত মামুন মিয়া ওই উপজেলার ধলাপাড়া ইউনিয়নের কামালপুরের সিরাজ মিয়ার ছেলে। দিনের পর দিন অত্যাচার সইতে না পেরে চলতি বছরের ৩ জানুয়ারি টাঙ্গাইল নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছেন ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ। এরপর থেকে মামলা তুলে নিতে তাকে হুমকি দিচ্ছে ধর্ষক মামুন ও তার পরিবার।

ধর্ষণের স্বীকার গৃহবধূ বলেন, মামুন দীর্ঘদিন ধরে আমাকে কুপ্রস্তাব দিচ্ছিল। আমি সাড়া না দেয়ায় গত বছরের ২ ডিসেম্বর রাতে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায় সে। এরপর নিজের ফার্মের একটি ঘরে আটকে রেখে সারারাত ধর্ষণ ও নির্যাতন করে। শুধু তাই নয়, গোপনে মোবাইলে সেই ঘটনার ভিডিও ধারণ করে। এরপর সেই ভিডিও ফেসবুকে ছেড়ে দেয়া ও ধর্ষণের ঘটনা কাউকে জানালে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আরো কয়েকবার ধর্ষণ করে।

তিনি আরো বলেন, দিনের পর দিন নির্যাতন সইতে না পেরে আমি মামুনের বিরুদ্ধে মামলা করি। এরপর থেকে মামলা তুলে নিতে আমাকে ও আমার পরিবারকে হুমকি দিয়ে আসছে মামুন ও তার পরিবারের লোকজন। মামলার পর ২০ দিনেও মামুন গ্রেফতার হয়নি। আমি ও আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইয়ার মাহমুদ ওরফে মামুনের সঙ্গে মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে  স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মামুনের স্ত্রী।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ধলাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ওয়াজেদ আলী। তিনি বলেন- ধর্ষণের বিষয়টি মীমাংসার জন্য দুই পক্ষকে ডেকেছিলাম। কিন্তু মামুনের পক্ষের কেউ না আসায় সালিশ হয়নি।