ব্রেকিং:
জিয়াউর রহমান যেভাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে চেয়েছি চলতি হজ মৌসুমে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম ধর্ম অবমাননা কুবি শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কারের সুপারিশ ‘পিডাইয়া লম্বা করে দেওয়ার নির্দেশ’ ফুলবাড়িতে সীমান্তে ঢুকে বিএসএফের গুলিবর্ষণ অভিযানে গিয়ে নারীর মাথায় পিস্তল ধরে, ‘শিশুকে আঘাত’ করে পুলিশ সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান রাতেই কুতুবদিয়ায় নোঙর করবে এমভি আব্দুল্লাহ সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা সিন্ডিকেটের থাবা প্রাণিখাদ্যের বাজারেও কুমিল্লা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল, সম্পাদক মুন নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় আরো একজন ভারতীয় গ্রেফতার ‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’ আজ বিশ্ব মা দিবস চাঁদপুরে মন্ত্রী ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে কথা বলে আলোচনায় নাজিম কেএনএফের সভাপতি সানজু খুম বম গ্রেফতার দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ ঋণ শোধের সক্ষমতা অর্জন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের
  • রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৪ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

কারওয়ান বাজারে ২ হাজার লিটার সয়াবিন তেল উদ্ধার

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২ মে ২০২২  

রবিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে দুই হাজার লিটার সয়াবিন তেল উদ্ধার হয়েছে।

সংস্থাটির পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, আমরা গত কয়েকদিনে বিভিন্ন বাজারে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন পাইকারি বিক্রেতা ও ডিলারকে অবৈধ মজুদের দায়ে শাস্তি দিয়েছি। কারণ তেলের দাম বৃদ্ধির আশঙ্কায় তারা পণ্যগুলো মজুদ করে রেখেছেন।

তিনি জানান, কারওয়ান বাজারে বিসমিল্লাহ ট্রেডার্স নামের একটি পাইকারি দোকান থেকে দুই হাজার লিটার তেলের মজুদ উদ্ধার করেছি। অথচ তারা কয়েকদিন ধরে তেল নাই বলে ক্রেতাদের বার্তা দিচ্ছিল।

এ ছাড়া মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন পাইকারি দোকানে বিভিন্ন পণ্যের আড়াল থেকে মজুদ তেল উদ্ধারের তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা আশঙ্কা করছি ডিলার ও পাইকারি বিক্রেতারা তেলের মজুদ করছেন। আমরা এর বিরুদ্ধে বিশেষ ব্যবস্থা নেব। এধরনের দোকানগুলোকে এক মাসের জন্য বন্ধ রাখব।

এর আগে ইউক্রেইন যুদ্ধ শুরুর সময়ে মার্চের প্রথমে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার কথা বলে দেশে ভোজ্যতেলের দাম সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অন্তত ৪০ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়। কোথাও কোথাও খোলা সয়াবিনের দাম ২০০ টাকাও নেওয়া হয়। তখনও অনেক এলাকার অনেক দোকানে তেল পাওয়া যায়নি।

পরে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপে সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়ার পাশাপাশি দামও কমে আসে। সেসময় তেল পরিশোধনকারী কারখানাগুলো থেকে সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর পরিদর্শন শুরু করে বিভিন্ন অনিয়মও পেয়েছিল ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

মার্চের ওই সময়ে সরকার ভোজ্যতেলের ওপর থেকে ভ্যাট ও শুল্ক প্রত্যাহারের পর দামেও সমন্বয় করে। নতুন দরে প্রতিলিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৪০ টাকা এবং পাম তেল ১৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।