ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

কুমিল্লায় আ. লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩  

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মুখোমুখি সংঘর্ষে মো. নিজাম সরকার (৩৮) নামে এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে জেলার মেঘনা উপজেলার চারিভাঙ্গা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।

নিহত নিজাম সরকার চারিভাঙ্গা ইউনিয়ন নলডাঙা এলাকার আব্বাস আলীর ছেলে। তিনি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এবং চারিভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবিরের ছোটভাই। ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লার পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান। 

স্থানীয়রা জানান, স্থানীয় জেলা পরিষদের সদস্য কাইয়ূম ভূইয়ার অনুসারী এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবিরের অনুসারীদের সঙ্গে দলীয় কোন্দল দীর্ঘদিনের। গত রোববার থেকে বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছিল। সোমবার সকালে চারিভাঙ্গা এলাকায় বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুই পক্ষের মুখোমুখি সংঘর্ষ বাঁধে। এতে শর্টগানের গুলি ও টেঁটাবিদ্ধ হন বেশ কয়েকজন। তাদের মধ্যে ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নিজাম সরকারকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন গুলি ও টেঁটাবিদ্ধ হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। 

পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান ঢাকা পোস্টকে বলেন, যে এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে সেটি একটি দুর্গম এলাকা। সেখানে যেতে হলে অনেক সময় লাগে। তবুও খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার, ওসিসহ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের অভিযান চালানো হচ্ছে।