ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

কুমিল্লায় চিকিৎসার অভাবে উটপাখির মৃত্যু

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১২ আগস্ট ২০২০  

প্রয়োজনীয় চিকিৎসার অভাবে ১২০ কেজি ওজনের একটি উটপাখি মারা গেছে বলে অভিযোগ করেছেন কুমিল্লার লালমাইয়ের বড়ল গ্রামের খামার মালিক আহসান উল্লাহ। রোববার রাতে আহসান উল্লার খামার বাড়িতে পাখিটি মারা যায়। মারা যাওয়া উট পাখিটির বাজার মূল্য প্রায় চার লাখ টাকা।

জানা গেছে, প্রায় আড়াই বছর আগে ওই গ্রামের তরুণ আহসান উল্লাহ শখের বসে পরীক্ষামূলকভাবে সাড়ে চার লাখ টাকা দিয়ে ৩ জোড়া উট পাখি ক্রয় করে খামার শুরু করেন।

এক বছরের মাঝে দুই জোড়া উট পাখি মারা যায়। এদিকে বেঁচে থাকা এক জোড়া পাখি ধীরে ধীরে বড় হয়ে ডিম পাড়ার উপযুক্ত হয়। কিন্তু হঠাৎ গত শুক্রবার থেকে একটি উট পাখির শরীরে জ্বর অনুভব হয় একই সঙ্গে পাখিটি খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দেয়। 

এদিকে খামার মালিক আহসান উল্লাহ উট পাখিটির চিকিৎসার জন্য স্থানীয় লালমাই উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা আরিফুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি ব্যস্ততার অজুহাত দেখিয়ে পাখিটিকে দেখতে আসেননি। এক পর্যায়ে পাখিটি চরম অসুস্থ ও শারীরিক দুর্বলতা নিয়ে রোববার রাতে মারা যায়।

আহসান উল্লাহ জানান, ২০১৭ সালে ইউটিউব চ্যানেলে উট পাখি পালনের দৃশ্য দেখে আমি তা পালনে উৎসাহী হই। এরপর নিজ বাড়িতে তিন জোড়া উট পাখি দিয়ে খামার শুরু করি। এটা সফল হলে আমার খামার বড় করার পরিকল্পনা ছিল। বর্তমানে আমি পুঁজি হারিয়ে হতাশায় ভুগছি।

লালমাই উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা আরিফুর রহমান জানান, উটপাখিটির মালিক আমাকে মুঠেফোনে বিষয়টি জানিয়েছিল কিন্তু সাপ্তাহিক বন্ধ থাকায় যেতে পারিনি। তবে পার্শ্ববর্তী উপজেলা থেকে ডাক্তার পাঠিয়েছিলাম।