ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

খাদ্য অনিশ্চয়তায় ভুগছে আফ্রিকার ৪৫ মিলিয়ন মানুষ

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারি ২০২০  

জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম এর তথ্যমতে আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের ১৬টি দেশের প্রায় ৪৫ মিলিয়ন মানুষ খাদ্যাভাবে ভুগছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ দেশগুলি হল- এসওয়াতিনী, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মালাভি, মোজাম্বিক, নামিবিয়া, জাম্বিয়া এবং জিম্বাবুয়ে। জাতিসংঘের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, শুধুমাত্র জিম্বাবুয়ের ১৫ মিলিয়ন মানুষের প্রায় অর্ধেক লোক দীর্ঘমেয়াদী খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থায় বাস করে।

ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম এক বিবৃতিতে জানায়, একের পর এক খরা, বন্যা ও অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের জন্য আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের ১৬টি দেশ খাদ্যের অভাবে ভুগছে। এর ফলে প্রায় ৪৫ মিলিয়ন মানুষের খাদ্য সরবরাহ জরুরি হয়ে পড়েছে। তাদের খাদ্য সহায়তার জন্য যেখানে ৪৮৯ মিলিয়ন ডলারের প্রয়োজন যার মধ্যে রয়েছে মাত্র ২০৫ মিলিয়ন ডলার।

আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রামের আঞ্চলিক প্রধান লোলা কাস্ট্রো বলেন, এরকম খাদ্য অনিরাপত্তা আমি আগে কখনো দেখিনি। আর প্রমাণাদি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সামনের দিকে যার অবস্থা আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় আবার এসেছে। তবে এ বছর আমরা আর সাইক্লোনের ক্ষতি পোষাতে পারবো না। যদি সঠিক মত দাতা দেশগুলো সাহায্য না দেওয়া হয় তাহলে এটি মহামারি আকারে দেখা দিবে।

বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, আগামী মাসগুলোতে শুষ্ক আবহাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। এতে করে  পরিস্থিতি আরও ভয়ংকর হয়ে দাঁড়াবে।