ব্রেকিং:
কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা জিয়াউর রহমান যেভাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে চেয়েছি চলতি হজ মৌসুমে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম ধর্ম অবমাননা কুবি শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কারের সুপারিশ ‘পিডাইয়া লম্বা করে দেওয়ার নির্দেশ’ ফুলবাড়িতে সীমান্তে ঢুকে বিএসএফের গুলিবর্ষণ অভিযানে গিয়ে নারীর মাথায় পিস্তল ধরে, ‘শিশুকে আঘাত’ করে পুলিশ সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান রাতেই কুতুবদিয়ায় নোঙর করবে এমভি আব্দুল্লাহ সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা সিন্ডিকেটের থাবা প্রাণিখাদ্যের বাজারেও কুমিল্লা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল, সম্পাদক মুন নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় আরো একজন ভারতীয় গ্রেফতার ‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’ আজ বিশ্ব মা দিবস চাঁদপুরে মন্ত্রী ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে কথা বলে আলোচনায় নাজিম কেএনএফের সভাপতি সানজু খুম বম গ্রেফতার দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
  • রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

গরুর মাংসসহ নিত্যপণ্যের মূল্য নির্ধারণের দাবি সিসিএস’র

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৮ এপ্রিল ২০২০  

করোনাভাইরাসের সংকটকালীন পরিস্থিতিতে ঈদ পর্যন্ত গরুর মাংসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য নির্ধারণ এবং তা বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানিয়েছে ভোক্তা অধিকার সংস্থা কনসাস কনজুমার্স সোসাইটি (সিসিএস)।মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সিটি কর্পোরেশন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে সংস্থার নির্বাহী পরিচালক পলাশ মাহমুদ এ দাবি জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, রোজা উপলক্ষ্যে প্রতি বছর রাজধানীতে গরুর মাংসের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করে দেয়া হয়। গত ৪৫ বছর ধরে এই নিয়ম চলে আসলেও এবার তা করা হয়নি। ফলে গরুর মাংসের দাম প্রতি কেজি ৬০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও ৬৫০ টাকাও বিক্রি হচ্ছে। উর্ধ্ব মূল্যের কারণে গরুর মাংস এখন বিলাসী খাদ্যে পরিণত হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে মূল্য নির্ধারণ ও কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে ঈদের আগে আরো দাম বাড়ার শঙ্কা রয়েছে।

পলাশ মাহমুদ বলেন, এক মাস আগে দেশের বিভিন্ন স্থানে ১৯০০ টাকা বস্তা (৫০ কেজি) বিক্রি হওয়া চালের দাম এখন ২৫০০ টাকা। ১০০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া আদা এখন ৩০০ টাকার বেশি। গত দেড় মাসে চাল, ডাল, তেল, চিনি, দুধ, পেঁয়াজ, আদা, রসুন, মরিচ, হলুদ থেকে শুরু করে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। কোনো কোনো পণ্যের দাম ২ থেকে ৩ গুণও বেড়েছে।

এছাড়া দেশজুড়ে কৃষকদের উৎপাদিত তরল দুধ অবিক্রিত থাকলেও পাস্তুরিত দুধের দাম বেড়েছে। বিষয়টি একেবারেই অসামঞ্জস্যপূর্ণ।

সিসিএস জানায়, করোনাভাইরাসের করণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে লাখ লাখ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। শ্রমিক, দিনমজুর, হকার, রিকশাচালকসহ নিত্য আয়ের মানুষের উপার্জন বন্ধ। অসহায় হয়ে পড়া এসব মানুষ পরিবারের ভরণপোষণ করতে হিমশিম খাচ্ছে। এমতাবস্থায় নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি খুবই অমানবিক।