ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা করার মতো লোকের অভাব নেই! অনেকে তো প্রশ্নও জুড়ে দেন, চাঁদে বাড়ি বানানোর কাজ কতদূর? কবে থেকে বসবাস শুরু করা যাবে? উত্তরে এটুকু বলা যায়, চাঁদের পাড়াতেই দুই বা তিন বেডরুমের ‘বাড়ি’ বানাচ্ছে নাসা। মহাকাশ প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, সেখানে কোনো ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস থাকবে না।

হ্যাঁ, চাঁদের বুকে বাড়ির মতো একটি মহাকাশ স্টেশন বানাচ্ছে নাসা। প্রথম ‘লুনার স্পেস স্টেশন’। নাসার ওই প্রকল্পের নাম- ‘গেটওয়ে টু মুন’ বা ‘আর্টেমিস’। তার প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে খুব দ্রুত গতিতেই। এখন আমরা স্পেস স্টেশন বলতে যা বুঝি, সেই আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) রয়েছে পৃথিবী থেকে প্রায় ৩৭০ কিলোমিটার ওপরে। আর লুনার স্পেস স্টেশনটা নাসাকে বানাতে হচ্ছে পৃথিবী থেকে ৩ লক্ষ ৮০ হাজার কিলোমিটার দূরে।

নাসার জেট প্রোপালসান ল্যাবরেটরির ‘ইউরোপা’ মিশনের দলনেতা গৌতম চট্টোপাধ্যায় বলেন, খুব দ্রুত গতিতে কাজটা চলছে। নাসা চাইছে প্রথম পর্যায়ের কাজ ২০২২-২৩ সালের মধ্যেই শেষ করতে। শেষ পর্যায়ের কাজটা ২০২৮-এর মধ্যেই হয়ে যাক এমনটা চাইছে মার্কিন প্রশাসন।

তিন বছরের মধ্যে ‘বাড়ি’ নির্মাণের কাজ অনেকটা শেষ হবে ঠিকই। কিন্তু অনেকের তো ইচ্ছে এখনই মহাকাশ থেকে ঘুরে আসার! তাদের জন্য একটা প্যাকেজ চালু আছে। নাসা জানিয়েছে, তারা বছরে দু’বার আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে পর্যটক পাঠাবে। মহাকাশ যাত্রা করতে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা বাধ্যতামূলক নয়। এই যাত্রায় পর্যটকের প্রায় ৫৮ মিলিয়ান মার্কিন ডলার খরচ হবে।

চলতি বছরের শেষের দিকে স্পেসএক্স আর বোয়িং এর ট্রান্সপোর্ট ক্যাপসুল তৈরি শেষ হবে। এরপর পরীক্ষামূলকভাবে এই ক্যাপসুলগুলো মহাকাশে পাঠানো হবে। ২০২০ সালে বাণিজ্যিকভাবে পর্যটকদের মহাকাশে পাঠানো যাবে। তারপর ‘বাড়ি’ নির্মিত হলে হয়তো নতুন কোনো প্যাকেজ চালু করবে নাসা!