ব্রেকিং:
জিয়াউর রহমান যেভাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে চেয়েছি চলতি হজ মৌসুমে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম ধর্ম অবমাননা কুবি শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কারের সুপারিশ ‘পিডাইয়া লম্বা করে দেওয়ার নির্দেশ’ ফুলবাড়িতে সীমান্তে ঢুকে বিএসএফের গুলিবর্ষণ অভিযানে গিয়ে নারীর মাথায় পিস্তল ধরে, ‘শিশুকে আঘাত’ করে পুলিশ সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান রাতেই কুতুবদিয়ায় নোঙর করবে এমভি আব্দুল্লাহ সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা সিন্ডিকেটের থাবা প্রাণিখাদ্যের বাজারেও কুমিল্লা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল, সম্পাদক মুন নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় আরো একজন ভারতীয় গ্রেফতার ‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’ আজ বিশ্ব মা দিবস চাঁদপুরে মন্ত্রী ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে কথা বলে আলোচনায় নাজিম কেএনএফের সভাপতি সানজু খুম বম গ্রেফতার দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ ঋণ শোধের সক্ষমতা অর্জন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের
  • শনিবার ১৮ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৪ ১৪৩১

  • || ০৯ জ্বিলকদ ১৪৪৫

ছোট ভাইয়ের স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা, দুই ভাসুরের যাবজ্জীবন

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০২২  

নোয়াখালীতে আমেনা বেগম নামে এক গৃহবধূকে হত্যার দায়ে তার দুই ভাসুরের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়াও তাদেরকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। 

সোমবার বিকেল ৪টার দিকে জেলা বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এনএম মোর্শেদ খান এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- নোয়াখালীর সদর থানার দয়ারামদি গ্রামের সারেং বাড়ির তাজুল ইসলামের ছেলে মাইনুদ্দিন ও সবুজ। 

রায় ঘোষণার সময় আসামি মাইনুদ্দিন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাকে নোয়াখালী জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। তবে অপর আসামি সবুজ পলাতক ছিলেন।

জানা যায়, ২০০৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি রাতে আসামি মাইনুদ্দিন ও সবুজ গৃহবধূ আমেনা বেগমকে মারধর করে হত্যা করেন। এরপর দ্রুত মরদেহ দাফন করেন। আমেনার স্বামী বিদেশ থাকায় তার মা রোমেনা বেগমকে জানান। পরবর্তীতে রোমেনা বেগম বাদী হয়ে ২০০৬ সালের ২১ মার্চ আদালতে মামলা করেন। আদালত এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ রায় ঘোষণা করেন।  

নিহতের মা রোমেনা বেগম বলেন, তারা আমার মেয়েকে হত্যা করে দ্রুত মরদেহ দাফন করে। আমি পরবর্তীতে পুকুরে তার জামা কাপড় ভাসতে দেখি এবং আখি ও টুটুল নামে দুই নাতি তাদের মায়ের মৃত্যুর বর্ণনা দেয়। তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি এবং ন্যায়বিচার পেয়েছি। 

মেয়ে আমেনা বেগমকে ২০০০ সালে আফসার কামালের সঙ্গে বিবাহ দেন তার মা রোমেনা বেগম। সেই ঘরে আখি ও টুটুল নামে দুই সন্তানের জন্ম হয়। সন্তানসহ ঢাকার খিলক্ষেত এলাকায় দিনমজুর হিসেবে কাজ করতেন তারা। আফসার কামাল ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য বিদেশে গেলে আমেনা বেগম নোয়াখালীর সদর থানার দয়ারামদি গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে চলে আসেন। 

রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) মো. এমদাদ হোসেন কৈশোর বলেন, দীর্ঘ যুক্তিতর্ক শেষে আজ রায় দেওয়া হয়। আদালত মাইনুদ্দিন ও সবুজকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।