ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

জুসের সঙ্গে নেশাদ্রব্য খাইয়ে মাদ্রাসা ছাত্রীকে গণধর্ষণ

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১ মার্চ ২০২০  

কুমিল্লার হোমনায় জুসের সঙ্গে নেশা জাতীয় দ্রব্য খাইয়ে নবম শ্রেণির এক মাদরাসাছাত্রীকে সাতজন মিলে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।

২২ ফেব্রুয়ারি রাতে উপজেলার জয়পুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় অভিযুক্তদের ভয়ে ভুক্তভোগীকে এলাকায় চিকিৎসা করাতে পারেনি পরিবার। ঘটনার আটদিন পর শনিবার সাতজনের ‍বিরুদ্ধে মামলা করেন ভুক্তভোগীর মা।

আসামিরা হলেন- জয়পুর গ্রামের মো. জয়নাল আবেদীনের ছেলে জুয়েল রানা, মনির হোসেনের ছেলে আল-আমিন, বাবর আলীর ছেলে পারভেজ মিয়া, জহিরুল ইসলামের ছেলে জিয়া, শাহ আলমের ছেলে জালাল উদ্দিন, কবির মিয়ার ছেলে সাকিব ও মো. শাহিন মিয়ার ছেলে শাহপরান।

হোমনা থানার ওসি মো. আবুল কায়েস আকন্দ জানান, ২২ ফেব্রুয়ারি জয়পুর গ্রামে বার্ষিক ওরস উপলক্ষে মেলা বসে। রাতে দুই বোনকে নিয়ে প্রতিবেশীদের সঙ্গে মেলায় যান ওই ছাত্রী। সেখানে কেনাকাটার পর ফেরার পথে ব্যাপারী বাড়ির মসজিদের সামনে তাদের ডেকে নেন জুয়েল। এ সময় আল-আমিনের সহায়তায় তাকে জোর করে নিয়ে যান তিনি। একপর্যায়ে জুস খাওয়ালে ওই ছাত্রী অচেতন হয়ে পড়েন। পরে আরিফুল ইসলামের একটি খালি ঘরে নেয়া হয়। সেখানে সাতজন মিলে রাতভর তাকে ধর্ষণ করেন।

ওসি আরো জানান, বাড়ি না ফেরায় ভুক্তভোগীকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেন স্বজনরা। সকালে গ্রামের মাহফুজ মাস্টারের পুকুর পাড়ে তাকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাকে তিতাস উপজেলার বাতাকান্দি বাজারের এক চিকিৎসকের কাছে নেয়া হয়। সেখান থেকে আসামিদের ভয়ে ঢাকায় চিকিৎসা করা হয়।

ওসি আকন্দ বলেন, পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।