ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

ডায়াবেটিস প্রতিরোধের পাঁচ উপায়

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০১৯  

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস আজ। সারা বিশ্বের মতো এদেশেও পালিত হচ্ছে দিবসটি। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য, ‘পরিবার ও ডায়াবেটিস’। ডায়াবেটিস বর্তমানে এক মহামারির নাম। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০০০ সালে বিশ্বে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা ছিল প্রায় ১৭ কোটি। ২০৩০ সালে এ সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি হবে। 

বাংলাদেশে ১০ জনের মধ্যে একজন মানুষ ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত। ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, এদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা ৮৪ লাখ। তবে এর বাইরে অনেককেই এখনো শনাক্ত করা হয়নি। 

১. ব্যায়াম
নিয়মিত ব্যায়াম ডায়াবেটিস প্রতিরোধে উপকারী। কেন? ব্যায়াম কোষের ইনসুলিনের স্পর্শকাতরতা বাড়ায়। আর এতে রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। প্রি-ডায়াবেটিস রোগীদের ওপর করা একটি গবেষণায় দেখা যায়, মধ্যম মাত্রার ব্যায়াম ৫১ শতাংশ ইনসুলিনের স্পর্শকারতা বাড়ায়। আর বেশি মাত্রার ব্যায়াম ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত ইনসুলিনের স্পর্শকাতরতা বাড়ায়। তবে এটি কেবল নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমেই সম্ভব।

২. ওজন নিয়ন্ত্রণ
মুটিয়ে গেলে যে সবারই ডায়াবেটিস হবে ব্যাপারটি তা নয়। তবে অধিকাংশেরই ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা থাকে। যাদের ওজন বেশি থাকে, তাদের সাধারণত পেটের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের দিকে মেদ বেশি হয়। যেমন: লিভার। এই মেদকে ভিসেরাল চর্বি বলা হয়। এই ধরনের চর্বি প্রদাহ ও ইনসুলিন রেসিসটেন্স তৈরি করে। আর এতে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে। 

৩. ধূমপান না করা
ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর- এটা সবারই জানা। এই বিষয়টি হৃদরোগ, ক্যান্সার তৈরির পাশাপাশি ডায়াবেটিস হওয়ারও আশঙ্কা বাড়ায়। গবেষণায় বলা হয়, সাধারণ মানুষের তুলনায় ধূমপায়ীদের ৪৪ ভাগ বেশি ডায়াবেটিসের ঝুঁকি থাকে।

৪. কার্বোহাইড্রেট কম খাওয়া
কিটোজেনিক বা কম কার্বোহাইড্রেটের ডায়েট ডায়াবেটিস প্রতিরোধে কার্যকর। খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেট কম থাকলে ওজন কমতে সাহায্য হয়। ওজন কমলে রক্তে সুগারের মাত্রা কমে এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে যায়।

৫.  ভিটামিন ‘ডি’-এর মাত্রা ঠিকঠাক রাখা
রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণের জন্য ভিটামিন ডি খুব গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের শরীরে ভিটামিন ‘ডি’-এর ঘাটতি রয়েছে তাদের সব ধরনের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি থাকে। দেহে এ ভিটামিনের মাত্রা থাকা উচিত, অন্তত ৩০ এনজি/এমএল। আরেকটি গবেষণায় বলা হয়, যাদের শরীরে ভিটামিন ডি পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে, তাদের টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ৪৩ শতাংশ কমে।