ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে অবদান রাখায় সম্মাননা পেলেন এল.জি.আর.ডি মন্ত্রী

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৬ আগস্ট ২০১৯  

এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে অবদান রাখায়, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামকে সম্মাননা দিয়েছে ‘ডিবেট ফর ডেমোক্র্যাসি’নামের একটি বিতর্ক সংগঠন।

এফডিসিতে ‘শুধু সরকারি প্রচেষ্টা নয়, জনসচেতনতাই পারে ডেঙ্গু প্রতিরোধ’ শীর্ষক ছায়া সংসদ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি ছিলেন মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠান শেষে ‘ডেঙ্গু মোকাবেলায় সর্বাত্মক চেষ্টার জন্য’ তার হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন বিতর্কের আয়োজক প্রতিষ্ঠান ডিবেট ফর ডেমোক্র্যাসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।

অনুষ্ঠানে বিশ্বের অন্যান্য উন্নত দেশের তুলনায় বাংলাদেশের ‘ডেঙ্গু মোকাবেলার সক্ষমতা বেশি’ দাবি করে মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেন, ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের একজন প্রতিনিধি আমাকে বলেছেন, ডেঙ্গু রোগ মোকাবেলার সক্ষমতায় উন্নত দেশের তুলনায় বাংলাদেশ এগিয়ে আছে। এর কারণ হিসেবে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থাকে উল্লেখ করেছেন তিনি।

তিনি বলেন, ম্যালেরিয়ায় পৃথিবীতে হাজার হাজার, কোটি কোটি মানুষ মারা গেছে। কলেরা নিয়েও তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ধারণা ছিল না। ২০০০ সালে প্রথম আমাদের দেশে ডেঙ্গু ধরা পড়ার পর ডাক্তাররা নির্ণয় করতে পারছিলেন না। ফলে তখন সামান্য সংখ্যক লোক আক্রান্ত হওয়ার পরও ডেঙ্গুতে মৃত্যুর হার ছিল বেশি। সেই তুলনায় এখন মৃত্যুর হার কমে গেছে। কারণ চিকিৎসকরা জ্ঞান অর্জন করেছেন।

আর্থিকভাবে অসচ্ছল পরিবারের কোনো সদস্য ডেঙ্গুতে মারা গেলে তাদের মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে আর্থিকভাবে সহযোগিতার আশ্বাস দেন এলজিআরডি মন্ত্রী।

ডিবেট ফর ডেমোক্র্যাসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, ডেঙ্গু মোকাবেলায় এলজিআরডি মন্ত্রী সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেছেন। মেয়র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে নিয়ে অনেক কথা উঠলেও এলজিআরডি মন্ত্রীকে নিয়ে এ বিষয়ে কোনো বিরূপ মন্তব্য শোনা যায়নি। তিনি ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সর্বাত্মক চেষ্টা ও প্রশাসনিকভাবে সহযোগিতা করেছেন। এ জন্য আমরা তাকে সম্মাননা জানিয়েছি।