ব্রেকিং:
জিয়াউর রহমান যেভাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে চেয়েছি চলতি হজ মৌসুমে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম ধর্ম অবমাননা কুবি শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কারের সুপারিশ ‘পিডাইয়া লম্বা করে দেওয়ার নির্দেশ’ ফুলবাড়িতে সীমান্তে ঢুকে বিএসএফের গুলিবর্ষণ অভিযানে গিয়ে নারীর মাথায় পিস্তল ধরে, ‘শিশুকে আঘাত’ করে পুলিশ সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান রাতেই কুতুবদিয়ায় নোঙর করবে এমভি আব্দুল্লাহ সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা সিন্ডিকেটের থাবা প্রাণিখাদ্যের বাজারেও কুমিল্লা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল, সম্পাদক মুন নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় আরো একজন ভারতীয় গ্রেফতার ‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’ আজ বিশ্ব মা দিবস চাঁদপুরে মন্ত্রী ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে কথা বলে আলোচনায় নাজিম কেএনএফের সভাপতি সানজু খুম বম গ্রেফতার দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ ঋণ শোধের সক্ষমতা অর্জন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের
  • রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৪ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

তিন শিফট চালুর প্রথম দিনে উৎপাদন ২৭৩১ টন

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২২ আগস্ট ২০২২  

দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনিতে তিন শিফটে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে। গত শনিবার প্রথম দিনে এখান থেকে উত্তোলন হয়েছে ২ হাজার ৭৩১ টন কয়লা। কর্তৃপক্ষের আশা, তিন শিফটে প্রতিদিন ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টন কয়লা উত্তোলন করা সম্ভব হবে। খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম সরকার আজ রোববার এসব তথ্য জানান।

সাইফুল ইসলাম জানান, বেশ কিছু শ্রমিকের শরীরে করোনা শনাক্ত হওয়ায় উৎপাদন বন্ধ থাকার পর ৬ আগস্ট সন্ধ্যা ৬টা থেকে এক শিফটে কয়লা তোলা শুরু হয়। রক্ষণাবেক্ষণ কাজ শেষে শনিবার ভোর থেকে তিন শিফটে পুরোদমে কয়লা উত্তোলন শুরু করা হয়। প্রথম ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ৭৩১ টন কয়লা উত্তোলন করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, এসব শিফটে বাংলাদেশি ২৯৩ এবং চীনের ৩০০ জন শ্রমিক কাজ করছেন। শ্রমিকের সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। সংখ্যা বাড়লে প্রতিদিন ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টন করে কয়লা উত্তোলন সম্ভব হবে।

এর আগে খনির ১৩১০ নম্বর ফেইজের মজুত শেষ হয়ে যাওয়ায় গত ৩০ এপ্রিল বড়পুকুরিয়া থেকে কয়লা উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। ফেইজটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করার পর গত ২৭ জুলাই নতুন ফেইজ থেকে পরীক্ষামূলক উৎপাদন শুরু করে কর্তৃপক্ষ।

চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যেই এখান থেকে পূর্ণাঙ্গ উৎপাদনে যাওয়ার কথা ছিল। তবে এর মধ্যে ৫২ জন চীনা ও বাংলাদেশি শ্রমিকের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। পরে ৩০ জুলাই সকাল থেকে ফের কয়লা উত্তোলন বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। ওই ঘটনার সাত দিন পর এক শিফটে কয়লা উত্তোলন শুরু করে কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে কয়লা খনিতে দেশি ও বিদেশি যেসব শ্রমিকের শরীরে করোনা বা তার উপসর্গ নেই, তাঁদের দিয়ে তিন শিফটে কয়লা উত্তোলন করানো হচ্ছে।