ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

ত্রাণ পেয়েছে দেড় কোটি পরিবার : সরকার

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৬ জুন ২০২০  

করোনাভাইরাস সংকটে মানবিক সহায়তা হিসেবে এ পর্যন্ত সারাদেশে দেড় কোটির বেশি পরিবারকে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে বলে সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। দেশের ৬৪টি জেলা প্রশাসন থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার এক সরকারি তথ্য বিবরণীতে এ তথ্য জানানো হয়।

সেখানে বলা হয়, 'করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে সৃষ্ট দুর্যোগে দেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে মানবিক সহায়তা হিসেবে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রেখেছে সরকার। এ পর্যন্ত সারাদেশে দেড় কোটির বেশি পরিবারকে ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

২৪ জুন পর্যন্ত সারাদেশে ত্রাণ হিসেবে দুই লাখ ১১ হাজার ১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে এক লাখ ৮৪ হাজার ১২২ মেট্রিক টন। এক কোটি ৫৯ লাখ ৩০ হাজার ৭৬৭টি পরিবারের ছয় কোটি ৯৮ লাখ ৯৭ হাজার ৬৫০ জন এর উপকারভোগী বলে তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়।

সরকারি ভাষ্যে বলা হয়েছে, ত্রাণ হিসেবে ৯৫ কোটি ৮৩ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে ৮৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। এতে ৯৫ লাখ ৭৯ হাজার পরিবারের চার কোটি ২৩ লাখ ৭৯ হাজার জন উপকৃত হয়েছেন।

এ ছাড়া শিশুদের খাদ্য কিনতে ২৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, যার ২৪ কোটি ২১ লাখ ১৯ হাজার ৬০৬ টাকা ইতোমধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এতে সাত লাখ ৭৭ হাজার ৫২৫টি পরিবারের উপকারভোগীর সংখ্যা ১৬ লাখ ১৮ হাজার ৪২১ জন।

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের প্রেক্ষাপটে সরকার গত ২৬ মার্চ থেকে ৩০ মে পর্যন্ত সব অফিস-আদালত বন্ধ রাখে। এরপর ৩১ মে সীমিত পরিসরে অফিস খুলে দেওয়া হয়, চলছে গণপরিবহণও।

সংকটের এই সময় যেসব শ্রমজীবী কর্মহীন হয়ে পড়েছেন, তাদের পাশাপাশি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে তাৎক্ষণিক মানবিক সহায়তা হিসেবে বিতরণের জন্য সরকার ধাপে ধাপে নগদ টাকা এবং চাল বরাদ্দ দিচ্ছে।