ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া সেকান্দর চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

প্রতিবন্ধী ভাতিজিকে ধর্ষণের অভিযোগে কারাগারে চাচা

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৪ মার্চ ২০২০  

কুমিল্লার দেবিদ্বারে এক বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে তার চাচাতো চাচা মো. শামসুল হককে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। 

অভিযুক্ত মো. শামসুল হক উপজেলার গোপালনগর গ্রামের ছোবহান মিয়ার ছেলে। ওই ঘটনায় ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে দেবিদ্বার থানায় মামলা করেছেন। 

মামলার বাদী অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেন, গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় একই বাড়ির আব্দু মিয়ার গোসলখানায় তার মেয়েকে নিয়ে ধর্ষণ করে। তার পেট ব্যথার কারণ জিজ্ঞাসাবাদে সে চাচা মো. শামসুল হককে দেখিয়ে দেয়। 

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মো. শামসুল হক পেশায় রাজমিস্ত্রি। বরিশাল, ফরিদপুর, রংপুরসহ যেখানে যান সেখানেই তিনি বিয়ে করেন। বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে কিছুদিন থাকার পর অন্যত্র চলে যান। এ পর্যন্ত তিনি বিয়ে করেছেন আটটি। বর্তমানে দুই স্ত্রী আছে। 

রসুলপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. কামরুল হাসান জানান, শামসুল হকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় তার অভিভাবকরা বিচারের জন্য এসেছিল। আমি থানা পুলিশের সহযোগিতা নেয়ার কথা বলি।

দেবিদ্বার থানার ওসি জহিরুল আনোয়ার জানান, কিশোরীর মা বাদী হয়ে মামলা করার পর আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আসামি ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে। তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।